Advertisment

কেন আজকের দিনটি স্থান পেয়েছে ইতিহাসের পাতায়?

বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ দিবস।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Hellen Keller_Bankim Chandra_Amala Shankar

বাম দিক থেকে হেলেন কেলার, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও অমলা শংকর।

আজকের দিনে যে বিশিষ্টরা জন্মগ্রহণ করেছেন, তাঁদের কয়েকজন:-

Advertisment

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (সাহিত্যিক)- ১৮৩৮
হেলেন কেলার (লেখিকা, সমাজকর্মী)- ১৮৮০
অমলা শংকর (নৃত্যশিল্পী)- ১৯১৯
রাহুল দেব বর্মণ (সংগীত পরিচালক)- ১৯৩৯
নীতিন মুকেশ (গায়ক)- ১৯৫০
জিতেন্দ্র চৌধুরি (রাজনীতিবিদ)- ১৯৫৮
পিটি উষা (ক্রীড়াবিদ)- ১৯৬৪
টুবি মাগুইরি (স্পাইডারম্যান খ্যাত অভিনেতা)- ১৯৭৫
পরমব্রত চ্যাটার্জি (অভিনেতা)- ১৯৮০
রুক্মিনী মৈত্র (অভিনেত্রী)- ১৯৯১

আজকের দিনে যে বিশিষ্টরা প্রয়াত হয়েছেন, তাঁদের কয়েকজন:-

মহারাজা রঞ্জিৎ সিং (রাজা)- ১৮৩৯
বসন্ত নায়ক (ফিল্ম প্রোডিউসার)- ২০১১
শ্যাম মানেকশ (সেনাকর্তা)- ২০০৮
আর মুত্তুস্বামী (সংগীত পরিচালক)- ১৯৮৮
বংশী চন্দ্রগুপ্ত (প্রোডাকশন ডিজাইনার)- ১৯৮১

আজকের দিনেই:-

মহারাষ্ট্র সাহিত্য পরিষদের প্রতিষ্ঠা- ১৯০৬
প্রধানমন্ত্রীর আবাস তিন মূর্তি ভবন বদলে হয়েছিল নেহরু মেমোরিয়াল মিউজিয়াম- ১৯৬৪
ভারতে তৈরি প্রথম অভ্র এয়ারক্রাফট যাত্রীবাহী বিমান HS748 ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের হাতে- ১৯৬৭
ভারতীয় অনূর্দ্ধ ২১ মহিলা হকি দলের নিউ জার্সিতে চতুর্দেশীয় টুর্নামেন্টে খেতাব জয়- ১৯৯৯
ভারতকে সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র ঘোষণার জন্য জনপ্রতিনিধির দাবি খারিজ ক্লিন্টন প্রশাসনের- ২০০০
ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ দিবস- ২০১৭

publive-image

ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ দিবসের ইতিহাস ও লক্ষ্য:-

২০১৭ সালের ৬ এপ্রিল, রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদ ২৭ জুনকে ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ দিবস হিসাবে পালন করার প্রস্তাব গ্রহণ করে। প্রস্তাবটি ৫৪টি সদস্য রাষ্ট্র সমর্থন করেছিল। কারণ, বিশ্বের ৫০০ কোটিরও বেশি মানুষ এই ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের সঙ্গে জড়িত। রাষ্ট্রসংঘ দিনটি পালনের জন্য নেতৃস্থানীয় সংস্থা হিসেবে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড সেন্টারকে দায়িত্ব দিয়েছে। ২০২৩ সালের ২৭ জুন, মঙ্গলবার গোটা বিশ্বের পাশাপাশি নিউ ইয়র্কে রাষ্ট্রসংঘের সদর দফতরে দিনটি সকাল ৯টা ৩০ থেকে পালিত হচ্ছে। বিকেল ৫টা ৩০ পর্যন্ত পালিত হবে।

আরও পড়ুন- জাগ্রত দেবী বিপত্তারিণী, পূরণ করেন মনস্কামনা, ভোর থেকেই ভিড় করেন ভক্তরা

ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ কর্মসংস্থান সৃষ্টি, ক্ষুধা ও দারিদ্র্য হ্রাস এবং উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবনকে উদ্দীপিত করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সংক্ষেপে এই ক্ষেত্রকে এমএসএমই বলা হয়। এই পরিভাষাটি বিশ্বব্যাংক এবং রাষ্ট্রসংঘ ব্যবহার করে। নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত সম্প্রদায় এবং তাদের অর্থনীতির জন্য এই পরিভাষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর বৈশিষ্ট্য টেকসই আর্থিক উন্নয়ন। আর, সেই লক্ষ্য অর্জনে ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র এবং মাঝারি উদ্যোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই রাষ্ট্রসংঘের মত। ভারতে ইতিমধ্যেই এমএসএমই সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ আইন ২০০৬ সালে পাস হয়েছে। এই স্তরের শিল্প সংস্থাগুলোকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে- ১) উত্পাদন উদ্যোগ, ২) পরিষেবা উদ্যোগ।

Death birth anniversary history
Advertisment