মহারাষ্ট্র সাহিত্য পরিষদের প্রতিষ্ঠা- ১৯০৬ প্রধানমন্ত্রীর আবাস তিন মূর্তি ভবন বদলে হয়েছিল নেহরু মেমোরিয়াল মিউজিয়াম- ১৯৬৪ ভারতে তৈরি প্রথম অভ্র এয়ারক্রাফট যাত্রীবাহী বিমান HS748 ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের হাতে- ১৯৬৭ ভারতীয় অনূর্দ্ধ ২১ মহিলা হকি দলের নিউ জার্সিতে চতুর্দেশীয় টুর্নামেন্টে খেতাব জয়- ১৯৯৯ ভারতকে সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র ঘোষণার জন্য জনপ্রতিনিধির দাবি খারিজ ক্লিন্টন প্রশাসনের- ২০০০ ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ দিবস- ২০১৭
ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ দিবসের ইতিহাস ও লক্ষ্য:-
২০১৭ সালের ৬ এপ্রিল, রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ পরিষদ ২৭ জুনকে ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ দিবস হিসাবে পালন করার প্রস্তাব গ্রহণ করে। প্রস্তাবটি ৫৪টি সদস্য রাষ্ট্র সমর্থন করেছিল। কারণ, বিশ্বের ৫০০ কোটিরও বেশি মানুষ এই ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের সঙ্গে জড়িত। রাষ্ট্রসংঘ দিনটি পালনের জন্য নেতৃস্থানীয় সংস্থা হিসেবে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড সেন্টারকে দায়িত্ব দিয়েছে। ২০২৩ সালের ২৭ জুন, মঙ্গলবার গোটা বিশ্বের পাশাপাশি নিউ ইয়র্কে রাষ্ট্রসংঘের সদর দফতরে দিনটি সকাল ৯টা ৩০ থেকে পালিত হচ্ছে। বিকেল ৫টা ৩০ পর্যন্ত পালিত হবে।
ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ কর্মসংস্থান সৃষ্টি, ক্ষুধা ও দারিদ্র্য হ্রাস এবং উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবনকে উদ্দীপিত করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সংক্ষেপে এই ক্ষেত্রকে এমএসএমই বলা হয়। এই পরিভাষাটি বিশ্বব্যাংক এবং রাষ্ট্রসংঘ ব্যবহার করে। নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত সম্প্রদায় এবং তাদের অর্থনীতির জন্য এই পরিভাষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর বৈশিষ্ট্য টেকসই আর্থিক উন্নয়ন। আর, সেই লক্ষ্য অর্জনে ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র এবং মাঝারি উদ্যোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই রাষ্ট্রসংঘের মত। ভারতে ইতিমধ্যেই এমএসএমই সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ আইন ২০০৬ সালে পাস হয়েছে। এই স্তরের শিল্প সংস্থাগুলোকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে- ১) উত্পাদন উদ্যোগ, ২) পরিষেবা উদ্যোগ।