New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/09/shahrukh-khan.jpg)
ঘন ঘন অবসাদ আমাদের মেদ বাড়িয়ে দেয়, এ কথা একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত। তার বিধান হিসেবে গবেষকরা বলছেন, ঘনঘন অবসাদে ঘন ঘনই কাঁদুন। এতেই কমবে মেদ।
আধুনিকতা আমাদের জীবনে গতি এনেছে , এবং সঙ্গে আরও অনেক কিছু। গতি যত বেড়েছে, তাল মিলিয়ে বেড়েছে উদ্বেগ, অবসাদ, স্ট্রেস। আর এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে আধুনিকতার সব মাপকাঠি অক্ষুণ্ণ রেখেও ভালো থাকা, আজীবন এই ডেবিট ক্রেডিটের ব্যালেন্সটুকু করে যাওয়ার চেষ্টা করা। আর ক্রমশ সেটাই হয়ে উঠছে জীবনের মানে। সময়কে হারিয়ে দিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া জীবন এরই মধ্যে প্রায়ই মনে করিয়ে দেয়, শৈশবের সোনালি দিনগুলোর কথা। থেকে থেকে নিজেকেই নিজে বোঝাতে থাকি 'আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম'। ঘন ঘন অবসাদ আমাদের মেদ বাড়িয়ে দেয়, এ কথা একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত। কিন্তু তার বিধান হিসেবে এবার গবেষকরা বলছেন, ঘনঘন অবসাদে ঘন ঘনই কাঁদুন। এতেই কমবে মেদ।
আরও পড়ুন, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে, অফিসেও দাঁড়িয়ে কাজ করুন
মানব দেহের আড্রিনাল গ্রন্থিতে করটিসল তৈরি হয়। এটি স্ট্রেস হরমোনের খুব গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও করটিসলের ভূমিকা রয়েছে। বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বলছে, যখনই মানুষ কোনও অনুভূতি চেপে রাখার চেষ্টা করে, তৎক্ষণাৎ তার ফ্যাট জাতীয় খাবার, শর্করা জাতীয় পানীয় পানের ইচ্ছেটা বেড়ে যায়। তবে হ্যাঁ, গবেষকরা এও স্পষ্ট করেই জানিয়েছেন, চোখ থেকে জল পড়লেই হবে না। পেঁয়াজের খোসা, কিমবা চোখে অ্যালার্জি, অথবা কারখানার ধোয়ার কারণে চোখ থেকে জল পড়লে কাজ হবে না মোটেও। আবেগজনিত কারণেই চোখ থেকে জল ফেলতে হবে। তবেও ওজন ঝরতে পারে।
দীর্ঘ গবেষণায় দেখা গিয়েছে সন্ধ্যে ৭ টা থেকে রাত ৯ টার মধ্যে কাঁদলেই সবচেয়ে ভাল ফল পেতে পারেন আপনি।