বন্ধু বিয়োগে এখনও মুহ্যমান। স্মৃতি যাপনের আর কেউ রইল না জানলেন সে কথা। দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের পাতায় বন্ধু সৌমিত্রকে স্মরণ করলেন শর্মিলা ঠাকুর।
সমস্যা হল মমতার বিরুদ্ধে রাজ্য বিজেপির মুখটি কে? একজন নয়, বিজেপিতে ছায়া মুখ্যমন্ত্রীর মিছিল।
কোন সন্দেহ নেই পাকিস্তান ও চিন বাংলাদেশের সঙ্গে দ্রুত সুসম্পর্ক স্থাপন করতে চাইছে। কিন্তু বিদেশ সচিবের ঢাকা সফরের পিছনেও আছে এক নেপথ্য কাহিনী।
পশ্চিমবঙ্গে ভোটের আগে কার্যত লড়াইটা সংবাদমাধ্যম পড়লে মনে হচ্ছে, এটি মমতা বনাম রাজ্যপাল। মোদী বনাম মমতা নয়। মমতা বনাম বিজেপি নয়। বিজেপির একাংশ রাজ্যপালের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ।
আজ বিদায়৷ চির বিদায়। এক অজাতশত্রু রাজনৈতিক নেতা যিনি চিরকাল ভারতীয় বহুত্ববাদে বিশ্বাস রেখেছেন। সংঘাত নয়, ঐক্যের রাস্তায় হাঁটতে চেয়েছেন।
হ্যাঁ, বিবিসির বুলেটিনে প্রচারিত হচ্ছে, "শেখ মুজিবুর রহমান কিলড্।" নিজের কানকেই বিশ্বাস হয় না। চোখে জল নামে। একজন পুলিশ জিজ্ঞাসা করলেন, 'আপনি বাংলাদেশের? এই হোস্টেলেই থাকেন?'
মানবের ছাত্র ছিলুম পাঁচ বছর। বি.এ, এম.এ. যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে, তুলনামূলক সাহিত্যে। বি.এ. পর্বের তৃতীয় বর্ষে একটি সাবজেক্ট ছিল বাংলায়, তিরিশ দশকের পাঁচ কবির বাংলা কবিতা।
কোঠারি কমিশনের সুপারিশে স্পষ্ট ভাষায় বলা হয় যে জিডিপির শতকরা ৬ ভাগ সরকারকে শিক্ষাক্ষেত্রে খরচ করতে হবে। সেটা কিন্তু সেদিনও হয়নি। পরবর্তী কালে অনেক বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাবেই তা হয়নি।
আজও লালকৃষ্ণ আডবানীর বিরুদ্ধে আদালতে ফৌজদারি মামলা চলছে। আজও তিনি চার্জশিট মুক্ত নন, এই ৯২ বছর বয়সে। কিন্তু মোদী যাচ্ছেন আদালতের নিয়ম মেনে।
অমর সিং বলেছিল, "এ বি সি এল-এ যখন অমিতাভ ঋণগ্রস্ত, তখন কে ওকে বাঁচিয়েছিল সেটা ও ভুলে গেছে...!"
বাংলাদেশের স্বাধীনতার আগের কথা বলছি। ‘রোজার চাঁদ দেখার কমিটি’, সরকারের কমিটি, তৎকালীন পূর্ব-পশ্চিম পাকিস্তানেও ছিল হয়তো, যৌথ কমিটি।
নিজে চিত্তরঞ্জন পার্কে যেতেন মাছ কিনতে। নিজে বাজার করতে কী ভালোবাসতেন! বলতেন, কলকাতায় কোলে মার্কেটে তো যেতে পারি না, গেলেই লোকে ধরবে। মন দিয়ে বাজারটা করতেই পারি না। তাই দিল্লি এসে একটা ভয়ঙ্কর বাজার হতো।
প্রথমে দুপক্ষ চিহ্নিত করবে কোথায় কোথায় দুপক্ষের ঐক্য। তারপর দেখতে হবে কোথায় কোথায় তাহলে ঐক্য প্রতিষ্ঠা হবে!
যে মেয়ের সঙ্গে ১৯৩০ পর্যন্ত নাচের কোনও সম্পর্কই ছিল না, তিনি এমন শিল্প রপ্ত করলেন কীভাবে!
আমার পাড়ার মুসলমান মাংসওয়ালাটি কিন্তু আমার চেয়ে বড়লোক। এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত। কিন্তু সমাজ ওকে সে সম্মান দেয় না ও Intellectual নয় বলে। বড়লোক মাংসওয়ালার চেয়ে আজও গরিব পুরোহিতের সম্মান বেশি।
উত্তরপ্রদেশ বা বিহারে এই অপরাধ বৃত্তি ও রাজনীতি যেমন মিলেমিশে আছে, ঠিক সেভাবে জাতপাত ও ধর্মীয় মেরুকরণের রাজনীতিও এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেছে।
'ভোটে অনাচার হলেই অপসারণ', রাজ্য পুলিশ-প্রশাসনকে কড়া বার্তা নির্বাচন কমিশনের
'আমরাই খাওয়াব, বানিয়ে দেব ঘর', বাগবাজার বস্তিবাসীদের বরাভয় মমতার
মাথায় ক্ষতচিহ্ন, বাথটবে রক্তাক্ত পরিণীতি, প্রকাশ্যে 'দ্য গার্ল অন দ্য ট্রেন'-এর টিজার
মেয়েদের বিয়ের বয়স নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য, শিশুসুরক্ষা কমিশনের নোটিস কংগ্রেস নেতাকে
ধোনি, রায়না, বিরাট সবারই কন্যাসন্তান, 'এ তো ভবিষ্যতের মহিলা ক্রিকেট টিম', বলছেন অমিতাভ
১৬ জানুয়ারি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন! শতাব্দী রায়ের ফ্যান ক্লাবের পোস্ট ঘিরে জল্পনা
ফোনে আড়ি পাতা হচ্ছে দাবি শোভনের, 'ভিত্তিহীন' অভিযোগ বলে ওড়াল তৃণমূল
