/indian-express-bangla/media/media_files/2025/08/15/533262042_1451232682784378_6651616467687735231_n-2025-08-15-14-05-52.jpg)
পঞ্চম বিবাহবার্ষিকী
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/08/15/532935099_18351530578080483_472628206291572723_n-2025-08-15-14-06-31.jpg)
মানালি-অভিমুণ্যের সংসার
দেখতে দেখতে দাম্পত্যের পাঁচ বছর। স্বাধীনতাদিবসের দিনই অভিমুণ্যের সঙ্গে বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হন। বিয়ের পর প্রকৃত অর্থে স্বাধীন মানালি? মনের কথা শেয়ার করলেন অভিনেত্রী।
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/08/15/532498650_18351530560080483_1727329432932862341_n-2025-08-15-14-06-31.jpg)
সুখী দাম্পত্যের ৫ বছর
আজ থেকে ঠিক পাঁচ বছর আগে ১৫ অগাস্ট অভিমুণ্য মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে সুখের ঘর বেঁধেছিলেন মানালি দে। দেখতে দেখতে দাম্পত্যের পাঁচটা বছর একসঙ্গে কাটিয়ে ফেললেন দুজনে। আজকের এই বিশেষ দিনে 'হ্যাপি ম্যারেড লাইফ'-এর সুন্দর মুহূর্তের কোলাজে প্রিয়তমকে বিবাহবার্ষিকীর আদুরে শুভেচ্ছা জানালেন মানালি। ক্যাপশনে লিখেছেন, 'দেখতে দেখতে বছর পাঁচ। সঙ্গে থাকব, পাশে থাকব, সে কথাটাই থাক। ভালবাসি। শুভ বিবাহবার্ষিকী।'
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/08/15/532265679_18351530551080483_5903053241218713301_n-2025-08-15-14-06-31.jpg)
বিবাহবার্ষিকী সেলিব্রেশন
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলাকে মানালি বলেন, 'প্রতিবারের মতো এবারেও পরিবারের সঙ্গেই আজকের দিনটা সেলিব্রেট করব। আমার দাদু আর নেই, সেটা খুব মিস করি। যতদিন দাদু ছিলেন আমি, অভি, আমার বাবা, আর শ্বশুর-শাশুড়ি সকলে একসঙ্গে খাওয়া করতাম। গতবার থেকে দাদুকে ছাড়াই এই দিনটা উদযাপন করতে হয়।'
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/08/15/531721502_18351530539080483_218251654689215905_n-2025-08-15-14-06-31.jpg)
প্রথম হানিমুন
মানালি মজা করে বলেন, 'পাঁচ বছরে প্রথম হানিমুন হল। এটা এই বিবাহবার্ষিকীর সেরা প্রাপ্তি। কেরালা ঘুরতে গিয়েছিলাম। তারপর বোলপুর ঘুরছি। তাই আজ আর কোথাও যাইনি। বাড়িতেই সকলের সঙ্গে দিনটা কাটাচ্ছি। প্রতিদিন কাজের ব্যস্ততার জন্য তো বাড়িতে থাকাই হয় না, তাই আজ ফ্যামিলি টাইম কাটাচ্ছি।'
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/08/15/532005038_18351530488080483_7278334312365043340_n-2025-08-15-14-06-31.jpg)
'স্বাধীন' মানালি
বিয়ের পর নাকি মেয়েরা আর স্বাধীন নয়! এটা একেবারেই মানতে নারাজ মানালি। তিনি বলেন, 'আমার মা, দাদু, ভগবানের আশীর্বাদে খুব ভাল শ্বশুরবাড়ি পেয়েছি। বিগত পাঁচ বছরে একটা দিনের জন্যও মনে হয়নি আমি বাড়ির বউ। আমাকে মেয়ের মতো আগলে রেখেছেন শ্বশুর-শাশুড়ি। বাবা যেমন স্বাধীনতা দিয়েছিলেন, এখানেও সেটা পেয়েছি। আর সেই জন্যই কাজটাও সুষ্ঠভাবে করতে পারি।'