Eknath Shinde on Mahayuti New Cabinet:মুখ্যমন্ত্রীর মুখ নিয়ে জল্পনার মধ্যেই 'নাগালের বাইরে' একনাথ শিন্ডে! বড় কোন সিদ্ধান্ত?
মহায্যুতি নতুন মন্ত্রিসভায় একনাথ শিন্ডে: মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল সাফল্যের পরে, এটা প্রত্যাশা ছিল যে মহায্যুতি কোনরকমের সমস্যা ছাড়াই সরকার গঠন করবে। তবে মহারাষ্ট্রে শুরু হওয়া রাজনৈতিক নাটকীয়তার কারণে পিছিয়ে যাচ্ছে মহাজোটের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান। আপাতত জানা গিয়েছে মহায্যুতির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান হবে ৫ ডিসেম্বর। এদিকে, একনাথ শিন্ডের অসন্তোষ ও নীরবতার পরিপ্রেক্ষিতে সংশয় দেখা দিয়েছে মহায্যুতির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান ঘিরে। আদৌ কী আগামী ৫ ডিসেম্বর হবে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান?
রাজ্যে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা মহাজোট, বিশেষ করে বিজেপিতে অস্বস্তি বাড়িয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে একটি বড় সিদ্ধান্ত নিতে পারেন এমন সম্ভাবনা রয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় বর্ষা বাংলোতে দলের নির্বাচিত নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এরপর তিনি সাতারা জেলার দারে গ্রামে চলে যান। এই প্রসঙ্গে শিন্ডে গোষ্ঠীর বিধায়ক সঞ্জয় শিরসাটের বক্তব্য সামনে এসেছে।
অবহেলা নয়, পাশে থেকে বাঁচতে শেখান HIV আক্রান্তদের, ছড়িয়ে দিন সচেতনতার বার্তা
বড় কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন একনাথ শিন্ডে? এপ্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, "যখনই একনাথ শিন্ডে কোনো রাজনৈতিক সংশয়ের মুখোমুখি হন, যখনই তিনি মনে করেন যে তার চিন্তা করার সময় প্রয়োজন, তিনি তার গ্রামে চলে যান। দারে গ্রামে তিনি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। আগামীকাল সন্ধ্যার মধ্যে তিনি একটি বড় সিদ্ধান্ত নিতে পারেন"।
#WATCH | Chhatrapati Sambhajinagar, Maharashtra: Shiv Sena leader Sanjay Shirsat says, "Whenever Eknath Shinde thinks that he needs some time to think he goes to his native village...When he (Eknath Shinde) has to make a big decision he goes to his native village. By tomorrow… pic.twitter.com/cEb5akzWrM
— ANI (@ANI) November 29, 2024
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাতে দিল্লিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহের বাসভবনে বৈঠক হয়। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মহায্যুতির বিশিষ্ট নেতারা। সূত্রের খবর এ বৈঠকে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দেবেন্দ্র ফড়নবিশের নামে পড়ে সিলমোহর। বৈঠক শেষে অনুষ্ঠিত ফটো সেশনে একনাথ শিন্ডেকে বিষণ্ণ মুখে ফটো তুলতেও দেখা যায়।
ভারতের কড়া বার্তায় 'বিস্ফোরক' জবাব বাংলাদেশের! সম্পর্কে ফাটল?
এরপরই দিল্লি থেকে ফিরে একনাথ শিন্ডেও হঠাৎ বর্ষা বাংলো ছাড়েন। ব্যাগ গুছিয়ে সাতারার নিজের গ্রামে চলে যান। শুক্রবার দারে গ্রামে পৌঁছানোর পর কারও সঙ্গে সেভাবে কথা বলেননি তিনি। শিন্ডে সাসপেন্স নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর বিতর্ক শুরু হয়েছে।