Advertisment

ভোটমুখী রাজ্যগুলিতে মিছিল-জমায়েতে ছাড়, নির্দেশিকা জারি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

কেন্দ্র ভোটের কথা মাথায় রেখে রাজনৈতিক জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

চলতি মাসেই বিহার ভোট শুরু। রয়েছে কিছু উপনির্বাচনও। একুশে বাংলা, তামিলনাড়ুর ভোট। সেই দিকে লক্ষ্য রেখেই বৃহস্পতিবার ভোটমুখী রাজ্যগুলির জন্য বড় ঘোষণা করল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক এই রাজ্যগুলিতে ভোটের কথা মাথায় রেখে রাজনৈতিক জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল। আবদ্ধ জায়গায় ২০০ জনের মতো মানুষের জমায়েতের অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্র। এটাও জানিয়েছে, খোলা মাঠে সভা হলে শারীরিক দূরত্ববিধি যেন মানা হয়। এমনই নির্দেশিকা জারি করেছেন স্বরাষ্ট্রসচিব অজয় কুমার ভাল্লা।

Advertisment

তবে কেন্দ্র জানিয়েছে, ভোটমুখী কেন্দ্রগুলির জন্যই এই নিয়ম কার্যকর হবে। এর আগে ৩০ সেপ্টেম্বর আনলক ফাইভের নির্দেশিকায় বলা হয়েছিল, ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত যে কোনও ধরনের ধর্মীয়, রাজনৈতিক এবং সামাজিক জমায়েতে ছাড় নয়। কিন্তু এদিন সেই নির্দেশিকা পাল্টে নয়া ঘোষণা করল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। রাজনৈতিক মহলের মতে, বিহার নির্বাচন ও পরের বছর বাংলায় ক্ষমতা দখল করতে মরিয়া বিজেপি। তাই বড় রাজনৈতিক সভায় নিষেধাজ্ঞা থাকলে ভার্চুয়াল সভার আয়োজন করতে হত। এর আগে বেশ কয়েকটি ভার্চুয়াল সভা তেমন দানা বাঁধেনি। প্রত্যন্ত গ্রামে ইন্টারনেট সংযোগ দূর্বল হওয়ায় সাধারণ মানুষের কাছে দলীয় অ্যাজেন্ডা, প্রচার করা যায় না সেভাবে। তাই কেন্দ্রের শাসকদল বিজেপির এই সিদ্ধান্ত।

আরও পড়ুন এত ভাল মানের গাঁজা কোথায় পান রাহুল? কটাক্ষ বিজেপি নেতার

তবে স্বরাষ্ট্রসচিব নির্দেশিকায় স্পষ্ট করে দিয়েছেন, সভাগুলিতে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। থার্মাল স্ক্রিনিংও করতে হবে সভায় অংশগ্রহণকারীদের। কিন্তু বিগত কয়েকদিনে বিহার-বাংলা সহ একাধিক জায়গায় রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের মুখে মাস্ক তো দূর, সোশ্য়াল ডিস্টেন্সিং মানতে দেখা যায়নি কাউকে। সেক্ষেত্রে কেন্দ্রের নির্দেশিকা কতটা পালন হবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

Read the full story in English

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

MHA Bihar Elections
Advertisment