Advertisment

কেন মোদী ইউপিএ জমানা নিয়ে সোচ্চার, টাকার পতনের ব্যাপারে 'চুপ', প্রশ্ন বিরোধীদের

গত ১৪ জুলাই এক মার্কিন ডলারের দাম ৮০ টাকায় পৌঁছে গিয়েছে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
modi_rahul

বিশ্ববাজারে ডলারের তুলনায় টাকার পতন ঘটছে। কিন্তু, তা নিয়ে মুখে রা নেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। তিনি উলটে ইউপিএ জমানা নিয়েই যা বলার বলে চলেছেন। সব বিষয়ে ইউপিএ জমানা ব্যর্থ, এটা প্রমাণ করাই যেন মোদীর প্রধান লক্ষ্য। কেন্দ্রীয় সরকারের এই দ্বিচারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন বিরোধীরা।

Advertisment

শুধু তাই নয়, বিরোধীরা মনে করিয়ে দিচ্ছেন যে মোদী ক্ষমতায় আসার আগে ডলারের তুলনায় টাকার দামের সামান্য পতন ঘটলেই বিজেপি রে রে করে উঠত। কিন্তু, বর্তমানে মার্কিন ডলারের তুলনায় টাকার দাম সর্বনিম্নে পৌঁছে গিয়েছে। সেই সময়ের বিরোধীদের মুখ প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নরেন্দ্র মোদী নিজেই আজ কেন্দ্রীয় সরকারের প্রধান।

আরও পড়ুন- আইনজীবী থেকে বিধায়ক-মন্ত্রী-রাজ্যপাল, এবার গন্তব্য দিল্লি, একনজরে জগদীপ ধনখড়

অথচ, ডলারের তুলনায় টাকার এই বিপুল পরিমাণ পতন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর মুখে একটা শব্দও নেই। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এই ইস্যুতে মোদী সরকারকে কটাক্ষ করে বলেছেন, 'যখন এক ডলারের দাম ছিল ৫০ টাকা, সেই সময় বিজেপি চিৎকারে ভরিয়ে দিত। আর, যখন সেটা ৭০টাকায় পৌঁছে গিয়েছে, সেই সময় বিজেপি আত্মনির্ভর ভারতের গল্প বলছে।'

মোদী সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের এর সব অভিযোগের কারণ, গত ১৪ জুলাই এক মার্কিন ডলারের দাম ৮০ টাকায় পৌঁছে গিয়েছে। এর ফলে অপরিশোধিত তেল, ইলেকট্রনিক্স পণ্য আমদানির জন্য ভারতকে আগের তুলনায় আরও বেশি পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হবে। পাশাপাশি, বিদেশে শিক্ষাগ্রহণ, বিদেশ ভ্রমণও আগের তুলনায় অনেক বেশি ব্যয়বহুল হতে চলেছে। দ্রব্যমূল্যের দাম আরও বাড়বে। কারণ, অপরিশোধিত খনিজ তেলের দাম বাড়বে। যার প্রভাব পড়বে সবক্ষেত্রেই। ভারত তার অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের বেশিটাই বিদেশ থেকে আমদানি করে।

Read full story in English

rahul gandhi dollar modi
Advertisment