Delhi Excise Policy Case: আগামীকালই জেলমুক্তি কেজরিওয়ালের? আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় আগামীকাল রায় ঘোষণা করতে চলেছে শীর্ষ আদালত। গোটা দেশের নজর এখন সুপ্রিম কোর্টের উপর। বিচারপতি সূর্য কান্ত ও উজ্জল ভুঁইয়ার বেঞ্চ ৫ সেপ্টেম্বর কেজরিওয়ালের জামিনের বিষয়ে তাঁদের রায় সংরক্ষণ করেন।
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের জামিনের আবেদনের ওপর আগামীকাল অর্থাৎ শুক্রবার রায় দেবে সুপ্রিম কোর্ট। গত শুনানিতে (৫ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি সূর্য কান্ত ও বিচারপতি উজ্জল ভুঁইয়ার বেঞ্চ সব পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনে রায় সংরক্ষিত রাখেন। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ইডি মামলায় ইতিমধ্যে জামিন পেয়েছেন। আগামীকাল সিবিআই গ্রেফতারি মামলায় নিয়ে রায় দিতে চলেছে সুপ্রিম কোর্ট।
চারঘন্টারও বেশি সময় স্থায়ী থাকবে বছরের শেষ চন্দ্রগ্রহণ! শুরু কবে কখন?
কেজরিওয়াল সুপ্রিম কোর্টে দুটি পিটিশন দাখিল করেছেন। একটি পিটিশনে তিনি হাইকোর্টের জামিনের আবেদন নাকচকে চ্যালেঞ্জ করেছেন এবং অন্যটিতে তিনি সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতারিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন। ইডি মামলায় ১২ জুলাই সুপ্রিম কোর্ট থেকে জামিন পান কেজরিওয়াল। ইডি মামলায় অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পাওয়ার পরে, সিবিআই ২৬ জুন তিহার জেল থেকে অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করে।
কেজরিওয়ালের আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি কী যুক্তি পেশ করেন?
৫ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের জামিনের আবেদনের শুনানি হয়। সিবিআই এবং কেজরিওয়ালের যুক্তি শোনার পরে, শীর্ষ আদালত তার রায় সংরক্ষণ করে। কেজরিওয়ালের আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি বলেছেন যে অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে অবিলম্বে জামিন দেওয়া উচিত। তাকে পরিকল্পনা মাফিক গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি কোথাও পালিয়ে যাবেন না। তিনি একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী। এমনকি সিবিআই এফআইআরেও কেজরির নামের কোন উল্লেখ নেই বলেও দাবি করা হয়, পরে এফআইআর-এ তার নাম যুক্ত করে সিবিআই। কেজরিওয়ালকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে আটকাতেই পকিল্পনা করে এই গ্রেফতারি করা হয়েছিল বলেও আদালতে জানান তাঁর আইনজীবী।
স্কুলে ভয়াবহ বিমান হামলা ইজরায়েলের, রাষ্ট্রসংঘের ৬ কর্মী সহ নিহত ৩৪
'মদ কেলেঙ্কারির প্রধান অভিযুক্ত কেজরিওয়াল'- সিবিআই
একই সময়ে সিবিআইয়ের পক্ষে হাজির হয়ে এএসজি রাজুও তার যুক্তি পেশ করেন। এএসজি বলেন, মদ কেলেঙ্কারির প্রধান অভিযুক্ত কেজরিওয়াল। তার বিরুদ্ধে প্রমাণ রয়েছে। এএসজি জানিয়েছে, মদ কেলেঙ্কারির প্রধান অভিযুক্ত কেজরিওয়াল। কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে প্রমাণ রয়েছে। সিবিআই গ্রেফতারকে চ্যালেঞ্জ করে পিটিশনটি সঠিক নয়। কোনো সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘন করা হয়নি। তদন্তের ভিত্তিতে ম্যাজিস্ট্রেট গ্রেফতারের অনুমোদন দেন। সিবিআইয়ের আবেদন মঞ্জুর করে রাউজ অ্যাভিনিউ কোর্ট। আদালতের অনুমতির পর পরোয়ানা জারি করে তাকে গ্রেফতার করা হয়।