Dilip Ghosh BJP: বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল ছেড়ে দলে দলে বিজেপি যোগের হিড়িক পড়েছিল। ভোটে ভরাডুবি হতেই উল্টো স্রোত বঙ্গে। বিজেপিত্যাগ করে ফের ঘাসফুল মুখী নেতা-নেত্রীরা। এই নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। শুক্রবার নিউটাউনে চা-চক্রে এসে সেই সব নেতা-নেত্রীদের তাঁর কটাক্ষ, "বিজেপির উত্থানে যাঁদের যোগ নেই, তাঁরাই মন খারাপ করে বসে আছেন।"
গত কয়েকদিন ধরে একের পর বেসুরো নেতা-নেত্রীর কারণে অস্বস্তিতে বিজেপি। দীপেন্দু বিশ্বাস, সোনালি গুহ, প্রবীর ঘোষাল, শুভ্রাংশু রায়, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, সব্যসাচী দত্ত---তালিকা বেশ লম্বা। সবাই এখন ঘুরিয়ে দলের রণনীতির নিন্দা করছেন এবং শাসকদলের নেত্রীর পরোক্ষে স্তুতি করছেন। গেরুয়া শিবিরে কান পাতলেই শোনা যায়, দল এটা কোনওভাবেই ভাল চোখে দেখছে না। এদিন দিলীপ বলেন, "দলের সঙ্গে যদি কেউ সুর না মেলাতে পারে, তাহলে সেটা তাঁর সমস্যা, দলের নয়।"
আরও পড়ুন ‘সিঁদুর লাগিয়ে হিন্দুদের বোকা বানিয়ে ভোট নিলেন’, নুসরতকে ‘তুমুল কটাক্ষ’ দিলীপ ঘোষের
এই প্রসঙ্গে শাসকদল তৃণমূলের হিংসার রাজনীতিকে কাঠগড়ায় তুলেছেন মেদিনীপুরের সাংসদ। বলেছেন, গুন্ডা দিয়ে বিজেপি নেতা-নেত্রীদের ভয় দেখানো হচ্ছে। ক্ষমাপ্রার্থনার চিঠি লেখানো হচ্ছে। উল্লেখ্য, দলীয়ে নেতাদের সোশ্যাল মিডিয়া ও সংবাদমাধ্যমে মুখ খোলার প্রবণতা নিয়ে অসন্তুষ্ট রাজ্য নেতৃত্ব। দলের অন্দরের ক্ষোভ বাইরে নিয়ে আসা বড় বিপদ ডাকতে পারে।
আরও পড়ুন ‘লন্ডনের বদলে কলকাতাকে পাকিস্তান বানাচ্ছেন মাননীয়া?’, শ্যুটআউট-কাণ্ডে মমতাকে খোঁচা দিলীপের
তাই এসবে রাশ টানতে গত বুধবার শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি তৈরি করেছে রাজ্য বিজেপি। তার চেয়ারম্যান আপাদমস্তক ভদ্রলোক নেতা বাঁকুড়ার সাংসদ সুভাষ সরকার। আর দুই সদস্য বিশ্বপ্রিয় মজুমদার ও রথীন্দ্রনাথ বসু। ভোটে ধরাশায়ী হওয়ার পর নেতা-নেত্রীদের বাক স্বাধীনতায় লাগাম টানতে ও দলে শৃঙ্খলা আনতে কঠোর ব্যবস্থার ইঙ্গিত দিয়েছে বিজেপি।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
Dilip Ghosh: বিজেপিতে বাড়ছে বেসুরো নেতা-নেত্রী, তীব্র কটাক্ষ দিলীপের
Dilip Ghosh BJP: এসবে রাশ টানতে গত বুধবার শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি তৈরি করেছে রাজ্য বিজেপি।
Follow Us
Dilip Ghosh BJP: বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল ছেড়ে দলে দলে বিজেপি যোগের হিড়িক পড়েছিল। ভোটে ভরাডুবি হতেই উল্টো স্রোত বঙ্গে। বিজেপিত্যাগ করে ফের ঘাসফুল মুখী নেতা-নেত্রীরা। এই নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। শুক্রবার নিউটাউনে চা-চক্রে এসে সেই সব নেতা-নেত্রীদের তাঁর কটাক্ষ, "বিজেপির উত্থানে যাঁদের যোগ নেই, তাঁরাই মন খারাপ করে বসে আছেন।"
গত কয়েকদিন ধরে একের পর বেসুরো নেতা-নেত্রীর কারণে অস্বস্তিতে বিজেপি। দীপেন্দু বিশ্বাস, সোনালি গুহ, প্রবীর ঘোষাল, শুভ্রাংশু রায়, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, সব্যসাচী দত্ত---তালিকা বেশ লম্বা। সবাই এখন ঘুরিয়ে দলের রণনীতির নিন্দা করছেন এবং শাসকদলের নেত্রীর পরোক্ষে স্তুতি করছেন। গেরুয়া শিবিরে কান পাতলেই শোনা যায়, দল এটা কোনওভাবেই ভাল চোখে দেখছে না। এদিন দিলীপ বলেন, "দলের সঙ্গে যদি কেউ সুর না মেলাতে পারে, তাহলে সেটা তাঁর সমস্যা, দলের নয়।"
আরও পড়ুন ‘সিঁদুর লাগিয়ে হিন্দুদের বোকা বানিয়ে ভোট নিলেন’, নুসরতকে ‘তুমুল কটাক্ষ’ দিলীপ ঘোষের
এই প্রসঙ্গে শাসকদল তৃণমূলের হিংসার রাজনীতিকে কাঠগড়ায় তুলেছেন মেদিনীপুরের সাংসদ। বলেছেন, গুন্ডা দিয়ে বিজেপি নেতা-নেত্রীদের ভয় দেখানো হচ্ছে। ক্ষমাপ্রার্থনার চিঠি লেখানো হচ্ছে। উল্লেখ্য, দলীয়ে নেতাদের সোশ্যাল মিডিয়া ও সংবাদমাধ্যমে মুখ খোলার প্রবণতা নিয়ে অসন্তুষ্ট রাজ্য নেতৃত্ব। দলের অন্দরের ক্ষোভ বাইরে নিয়ে আসা বড় বিপদ ডাকতে পারে।
আরও পড়ুন ‘লন্ডনের বদলে কলকাতাকে পাকিস্তান বানাচ্ছেন মাননীয়া?’, শ্যুটআউট-কাণ্ডে মমতাকে খোঁচা দিলীপের
তাই এসবে রাশ টানতে গত বুধবার শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি তৈরি করেছে রাজ্য বিজেপি। তার চেয়ারম্যান আপাদমস্তক ভদ্রলোক নেতা বাঁকুড়ার সাংসদ সুভাষ সরকার। আর দুই সদস্য বিশ্বপ্রিয় মজুমদার ও রথীন্দ্রনাথ বসু। ভোটে ধরাশায়ী হওয়ার পর নেতা-নেত্রীদের বাক স্বাধীনতায় লাগাম টানতে ও দলে শৃঙ্খলা আনতে কঠোর ব্যবস্থার ইঙ্গিত দিয়েছে বিজেপি।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন