New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2021/08/Khokon-Das.jpg)
যদিও কাউকে দিয়ে জুতো পরানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিধায়ক খোকন দাস।
যদিও কাউকে দিয়ে জুতো পরানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিধায়ক খোকন দাস।
যদিও কাউকে দিয়ে জুতো পরানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিধায়ক খোকন দাস।
রক্তদান শিবিরে এসে বিতর্কে জড়ালেন তৃণমূল বিধায়ক খোকন দাস। গতকাল দলের তরফে আয়োজিত এই শিবিরে বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়কের জুতো পরিয়ে দিচ্ছিলেন দুই কর্মী। সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই ছি ছি কার পড়ে গিয়েছে। বিতর্কের ঢেউ আছড়ে পড়েছে শাসকদলের অন্দরে। যদিও কাউকে দিয়ে জুতো পরানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিধায়ক। তাঁর পাল্টা সাফাই, চেহারা ভারী হওয়ার কারণে ঝুঁকতে অসুবিধা হচ্ছিল। কর্মীরা ফিতে লাগিয়ে দিতে সাহায্য করছিলেন।
জানা গিয়েছে, বুধবার বর্ধমান পুরসভার ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের রাধারানি স্টেডিয়ামের হলে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয়। সেই শিবিরের আনুষ্ঠানিক সূচনা করতে এসেছিলেন তৃণমূল বিধায়ক। ৮০ জন শিবিরে রক্ত দেন। তারপর সেই রক্ত পাঠানো হয়েছে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেই কর্মসূচি থেকে বেরনোর সময় দেখা যায়, বিধায়ককে দুজন যুবক জুতো পরিয়ে দিচ্ছেন।
দুই দলীয় কর্মী জুতো পরিয়ে দিচ্ছেন তৃণমূল বিধায়ককে। ভাইরাল ভিডিও ঘিরে বিতর্ক। pic.twitter.com/705piwkZMe
— Indian Express Bangla (@ieBangla) August 5, 2021
অন্যকে দিয়ে জুতো পরানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছেন খোকন দাস। তিনি পাল্টা সাফাই দিয়েছেন. ওই দুজন কোনও সরকারি আধিকারিক নন। জুতো পরিয়ে দেওয়া যুবকের একজন তাঁর নিজের ভাইপো। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, অযথা বিতর্ক সৃষ্টি করা হচ্ছে। তবে তাঁকে বিঁধেছে বিজেপিও। বর্ধমান শহর কমিটির আহ্বায়ক কল্লোল নন্দন বলেছেন, তৃণমূল নেতা-বিধায়কদের অহঙ্কার মানুষ দেখছে। এঁদের জুতোও পরিয়ে দিতে হচ্ছে। মানুষ সব দেখছে।
অন্যকে দিয়ে জুতো পরানোর অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক খোকন দাস। pic.twitter.com/QMlXfLM9KS
— Indian Express Bangla (@ieBangla) August 5, 2021
আরও পড়ুন জল-কাদায় খালি পায়ে বন্যা দুর্গতদের পাশে দেব, মানবিক সাংসদকে কুর্নিশ নেটদুনিয়ার
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, যে ছেলেটি জুতো পরিয়ে দিচ্ছিলেন তাঁর নাম অমিত মালিক। তফসিলি জাতি সম্প্রদায়ের তিনি। বাড়ি বর্ধমান শহরের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে। আরেক জন যে জুতো পরানোর সময় সাহায্য করছিলেন তাঁর নাম শেখ চাঁদ, বাড়ি নবাবহাট এলাকায়।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন