কিন্তু, পুলিশের যুক্তি পক্ষপাতমূলক বলে প্রতিবাদ করেন সাংসদ জ্যোতির্ময় মাহাতো। পুলিশের সঙ্গে চলে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়। শেষ পর্যন্ত অবশ্য সুকান্ত মজুমদারদের হরিশ চ্যাটার্জী স্ট্রিটে প্রচার করতে অনুমতি দেয়নি পুলিশ। গত কয়েকদিন ধরেই ভবানীপুরের উপনির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়ালও প্রচারে পুলিশি বাধার অভিযোগ তুলেছেন একাধিকবার।
Advertisment
এপ্রসঙ্গে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, 'আমি সিকিউরিটি ছাড়াই যেতে রাজি হই। পুলিশকে বলেছিলাম যে চারজনই যাব প্রচার করতে। কিন্তু, পুলিশ তাও অনুমতি দিল না। আবার প্রমাণ হল যে গণতন্ত্র বিপন্ন। পুলিশ দলদাসে পরিণত হয়েছে।'
Today, participated in door to door campaign in Harish Chatterjee Street, Bhabanipur constituency to seek support of the people for BJP Bengal Candidate Priyanka Tibrewal @impriyankabjp. pic.twitter.com/xswnnPoGD9
এই ঘটনার কিছু পরেই ওই এলাকায় দেখা যায় ভবানীপুরের বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়ালকে। তাঁর কথায়, 'ভয় পেয়েছে ওরা। গণতান্ত্রিক পথে ভোট হচ্ছে। তাহলে কেন পুলিশ রোজ প্রচারে বাধা দিচ্ছে? মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা কী শুধু বিজেপি প্রচার করলেই ব্যহত হবে? আর শাসক দলের নেতা, কর্মীরা কী করোনাবিধি মেনে সবসময় প্রচার করছেন?'
পুলিশি বাধার বিষয়টি কমিশনের কাছে জানানো হবে বলে বিজেপি সূত্রে খবর।
এছাড়াও প্রিয়াঙ্কার হয়ে এ দিন ভবানীপুরের রামমোহন দত্ত রোডে প্রচার করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরি। ভবানীপুরে প্রচুর সংখ্যক শিখ সম্প্রদায়ের ভোটার রয়েছেন। তাই শিখ নেতাকে এনে পদ্ম শিবিরের মন জয়ের চেষ্টা বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
ভবানীপুরে প্রচারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন