/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/07/tmc-team.jpg)
বিমানবন্দরেই ধর্ণায় বসেছেন ডেরেকরা
উত্তরপ্রদেশের শোনভদ্রে নিহত এবং আহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে বারাণসী বিমানবন্দরে পুলিশের হাতে আটক হলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদীয় প্রতিনিধি দল। শনিবার সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ ডেরেক ও' ব্রায়েনের নেতৃত্বে তৃণমূল সাংসদেরা বিমানবন্দরে পৌঁছন। সেখানেই তাঁদের বাধা দেন উত্তরপ্রদেশের রাজ্য পুলিশের আধিকারিকেরা।
ডেরেকের সঙ্গে ছিলেন সাংসদ আবীর বিশ্বাস এবং সুনীল মণ্ডল। একটি ভিডিও বার্তায় ডেরেকের অভিযোগ, তাঁরা নিহত ও আহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতেই বারাণসী এসেছেন। কিন্তু বিজেপি সরকার তাঁদের আক্রান্তদের পরিজনদের সঙ্গে দেখা করতে দিচ্ছে না। কেন তাঁদের আটক করা হয়েছে, তা জানানো হয়নি বলেও দাবি করেছেন ডেরেক। এর প্রতিবাদে বিমানবন্দরে ধর্ণায় বসেছেন তিন তৃণমূল সাংসদ।
আরও পড়ুন- মুকুলের মাস্টার স্ট্রোক, বিজেপির অন্দরে ঘুরিয়ে ছক্কা হাঁকালেন ‘চাণক্য’
Video message from Trinamool delegation who have been detained/arrested (they still haven’t been told why!) at Varanasi airport tarmac. They were on their way to meet the injured in hospital and meet & give confidence to the grieving families in #Sonbhadra
Watch>> pic.twitter.com/1cSjPfZ7cT— All India Trinamool Congress (@AITCofficial) July 20, 2019
প্রসঙ্গত, জমি সংক্রান্ত বিবাদের জেরে শুরু হওয়া বন্দুকযুদ্ধে মোট ১০ জনের প্রাণ গিয়েছে শোনভদ্রের উভা গ্রামে।
क्या इन आँसुओं को पोंछना अपराध है? pic.twitter.com/HdPAEkGJGj
— Priyanka Gandhi Vadra (@priyankagandhi) July 20, 2019
আরও পড়ুন- ‘জাতীয়’ অস্তিত্বের সংকটে তৃণমূল-সহ আরও দুই দল, কড়া নোটিস নির্বাচন কমিশনের
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, গোলমালের সূত্রপাত বছর দুই আগের একটি জমি সংক্রান্ত বিবাদকে কেন্দ্র করে। গ্রাম প্রধান ওই এলাকায় দুই বছর আগে বেশ কয়েক বিঘা জমি কিনেছিলেন। সম্প্রতি তিনি সেই জমির দখল নিতে গেলে বাধা দেন গ্রামবাসীদের একাংশ। দু-পক্ষের বিবাদ থেকে শুরু হয় হাতাহাতি। এরপর আচমকাই বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। তাতেই প্রাণ হারান ১০ জন। শুক্রবার ওই ঘটনায় নিহত ও আহতদের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার পথে আটক করা হয়েছিল প্রিয়াঙ্কা গান্ধিকেও। এদিন তৃণমূল সাংসদদেরও আটক করল যোগী সরকার।