Pakistan Cricketers IPL price: আইপিএলে খেললে বাবর আজমের দর উঠত ১২ কোটি টাকা। আর, ভালো আয় করতেন শাহিন শাহ আফ্রিদিও। তিনি পেতেন ১৫ কোটি টাকা। এমনটাই জানাচ্ছে এআই। পাকিস্তানের বর্তমান সেরা ক্রিকেটারদের আইপিএল নিলামে যোগদানের অনুমতি দেওয়া হলে তাদের দাম কত উঠত, সেনিয়ে পূর্বাভাস দিতে গিয়েই এমনটা জানিয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, এআই।
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল), বিশ্বের বৃহত্তম ক্রিকেট লিগ। এখানকার লোভনীয় অফারগুলো গোটা বিশ্বের খেলোয়াড়দের ভারতে টেনে আনে। আইপিএলে এত টাকা দেওয়া হয় যে, ক্রিকেটারদের জীবন বদলে যেতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা, আইপিএল ছোট এবং বড় ক্রিকেটারদের সমান মর্যাদা দেওয়া হয়। আইসিসির পূর্ণ সদস্য নয়, এমন দেশের খেলোয়াড়রাও এখানে বিশ্বসেরা ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলার সুযোগ পান।
তবে, আইপিএলের দরজা পাকিস্তানের খেলোয়াড়রা ছাড়া, বাকি সবার জন্যই খোলা। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েনের জন্যই বিসিসিআই আইপিএলে পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের নেয় না। তবে, পাকিস্তানের খেলোয়াড়রা ২০০৮ আইপিএলের উদ্বোধনী মরশুমে খেলেছেন। সেবার শোয়েব আখতার, শাহিদ আফ্রিদির মত খেলোয়াড়রা আইপিএল খেলেন। কিন্তু, ২০০৮ সালের মুম্বই হামলার পর পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের আইপিএলে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
পাকিস্তানে এমন অনেক প্রতিভাবান ক্রিকেটার আছেন, যাঁরা আইপিএলের মান বাড়াতে পারেন। এই ভাবনা কি আদৌ সত্যি? এই ব্যাপারে নিশ্চিত হতেই এআইয়ের কাছে আইপিএলে পাকিস্তানের সেরা খেলোয়াড়দের দাম কত উঠতে পারে, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল। এআই যা জানিয়েছে, তা রীতিমতো চমকে ওঠার মত।
এআই ভবিষ্যদ্বাণী করেছে যে, ব্যাটার বাবর আজম ১২ কোটি টাকা পেতে পারেন। বাবর টি২০ ক্রিকেটে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। যদিও তাঁর স্ট্রাইক রেট নিয়ে প্রশ্ন আছে। শাহিন আফ্রিদি অন্যতম সেরা ফাস্ট বোলার এবং এআই জানিয়েছে, তাঁর দর উঠতে পারে ১৫ কোটি টাকার কাছাকাছি।
আরও পড়ুন- টাকার জন্য দিল্লি ক্যাপিটালস ছাড়িনি! গাভাসকার জবাব দিয়ে ঝামেলার ইঙ্গিতেই শিলমোহর পন্থের
এআই জানিয়েছে, পাকিস্তানের অধিনায়ক মহম্মদ রিজওয়ান প্রায় ১০ কোটি টাকা পেতে পারেন। অলরাউন্ডার শাদাব খান পেতে পারেন ৮ কোটি টাকা। পেসার হারিস রউফ পেতে পারেন ১০ কোটি টাকা। ফখর জামানের দাম উঠতে পারে ৬ কোটি টাকা। ইমাম উল হকের দাম উঠতে পারে ৩ কোটি টাকা।