Advertisment

হার নিশ্চিত, লড়াইয়ের আগেই পদত্যাগ করে মাঠ ছাড়লেন বার্তামিউ

মেসি নিজে বার্তামিউয়ের কট্টর সমালোচক। একাধিকবার মেসি বার্তামিউয়ের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। ক্লাব ছাড়তে না দেওয়ায় প্রতিশ্রুতিভঙ্গের অভিযোগও আনেন মেসি।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

আগামী মাসেই ক্লাবের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। সেই ভোটে লড়বেন বলে জানিয়েও দিয়েছিলেন বার্সেলোনার বর্তমান সভাপতি জোসেফ মারিয়া বার্তামিউ। তবে তাঁর আগে হঠাৎ করেই পদ ছাড়লেন বার্তামিউ। শুধু বার্তামিউ একাই নন। পদত্যাগ করেছেন ক্লাবের বোর্ড অফ ডিরেক্টরস দের বাকি সদস্যরাও। জানানো হয়েছে, কোনো চাপের সামনে নয়, বরং স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা।

Advertisment

বিতর্ক শুরু হয়েছিল গত মরশুমে বায়ার্নের কাছে বার্সার লজ্জাজনক ২-৮ হারের পরে। তোলপাড় ফেলে দেওয়া ফলাফলে নড়ে গিয়েছিল গোটা ক্লাব-ই। সঙ্গে সঙ্গেই কোচকে সরিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি একাধিক ফুটবলারকে রাতারাতি বাতিল করে দেওয়া হয়। সুয়ারেজকে ব্রাত্য করে দেওয়া হয়।

আরো পড়ুন: জাতীয় দলে বাদ, কোহলিকে মাঠেই লাল চোখ সূর্যকুমারের, রইল ভিডিও

এই ফলাফল ছিল বার্তামিউয়ের কাছে বড় ধাক্কা। এরপর বার্তামিউ বিতর্কের শিরোনামে ওঠেন মেসির সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে। মেসি ক্লাব ছাড়া প্রায় পাকা হয়ে গিয়েছিল। তবে চুক্তি দেখিয়ে মেসির ক্লাব থেকে প্রস্থান আটকে দেন বার্তামিউ। মেসির বাবা ও এজেন্ট বার্তামিউয়ের সঙ্গে আলোচনার টেবিলে বসেও লাভ হয়নি।

মেসি নিজে বার্তামিউয়ের কট্টর সমালোচক। একাধিকবার মেসি বার্তামিউয়ের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। ক্লাব ছাড়তে না দেওয়ায় প্রতিশ্রুতিভঙ্গের অভিযোগও আনেন মেসি। এর পরেই ক্লাবের সংগঠন চালানোয় বার্তামিউয়ের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।

সাম্প্রতিক সময়ে একাধিকবার কাতালান সরকারকে বার্সার ভোট পিছিয়ে দেওয়ার আবেদন করেছিলেন করোনার কারণ দেখিয়ে। তবে কাতালান সরকার বার্তামিউয়ের আবেদনে কর্ণপাত করেননি। ক্লাবে তার বিরোধী হাওয়া যে প্রবল, তা নিজেও বুঝতে পেরেছিলেন। তাই নিজেই সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি।

Read the full article in ENGLISH

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

Barcelona Lionel Messi
Advertisment