বাংলাদেশের জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মোতার্জার বিরুদ্ধে ফেসবুকে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন কয়েকজন চিকিৎসক। তাঁদের বিরুদ্ধে এবার বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে শো-কজের চিঠি দেওয়া হয়েছে। তাঁদের কাছ থেকে এক সপ্তাহের মধ্যে জবাব চাওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন
অভিযুক্ত চিকিৎসকরা হলেন, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের হেমাটোঅঙ্কোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ এ কে এম রেজাউল করিম, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের রেসপিরেটরি মেডিসিনের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ মহম্মদ আমিনুল ইসলাম, কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজের নিউরোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ পঞ্চানন দাস, বগুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিকস মাশরাফি বিভাগের রেজিস্টার ডাঃ আইরিন আফরোজ, নওগাঁ জেলা হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ মৌমিতা জলিল জুলি ও মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ ফাহমিদী হাসান।
বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, উল্লিখিত নোটিশে চিকিৎসকদের ব্যবহার সংক্রান্ত কারণের জবাব চাওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, এপ্রিলের ২৫ তারিখে হঠাৎই ঢাকার সদর হাসপাতাল পরিদর্শনে যান জাতীয় দলের তারকা পেসার। যিনি গত নির্বাচনে আওয়ামি লিগের টিকিটে নড়াইল কেন্দ্র থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন। তবে হাসপাতাল পরিদর্শনে গিয়ে হাজিরা খাতায় তিন চিকিৎসকের সই দেখতে না পেয়ে সরাসরি তিনি ফোন করে কথা বলেন অনুপস্থিত শল্যচিকিৎসক আক্রাম হোসেনের সঙ্গে। পাশাপাশি হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক আব্দুস শাকুরের সঙ্গেও তিনি একপ্রস্থ আলোচনা সারেন।
এই কথোপকথনের ভিডিওটিই শেয়ার করা হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়। চিকিৎসকরা মাশরাফির বিরুদ্ধে অশালীন বিরূপ মন্তব্য করেন বলেও অভিযোগ। তারপরেই বিষয়টি নিয়ে আরও আলোচনা হতে থাকে। শেষমেষ অভিযুক্ত চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ইঙ্গিত দেয় সংশ্লিষ্ট দফতর।
মাশরাফির বিরুদ্ধে অশালীন মন্তব্য, চিঠি পেল বাংলাদেশের চিকিৎসকরা
মাশরাফির সঙ্গে চিকিৎসকদের কথোপকথনের ভিডিওটিই শেয়ার করা হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়। চিকিৎসকরা মাশরাফির বিরুদ্ধে অশালীন বিরূপ মন্তব্য করেন বলেও অভিযোগ।
Follow Us
বাংলাদেশের জাতীয় দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মোতার্জার বিরুদ্ধে ফেসবুকে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন কয়েকজন চিকিৎসক। তাঁদের বিরুদ্ধে এবার বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে শো-কজের চিঠি দেওয়া হয়েছে। তাঁদের কাছ থেকে এক সপ্তাহের মধ্যে জবাব চাওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন
India vs Bangladesh Cricket Match Score: হেলায় ওপার বাংলা জয় ভারতের
অভিযুক্ত চিকিৎসকরা হলেন, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের হেমাটোঅঙ্কোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ এ কে এম রেজাউল করিম, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের রেসপিরেটরি মেডিসিনের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ মহম্মদ আমিনুল ইসলাম, কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজের নিউরোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ পঞ্চানন দাস, বগুড়া মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিকস মাশরাফি বিভাগের রেজিস্টার ডাঃ আইরিন আফরোজ, নওগাঁ জেলা হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ মৌমিতা জলিল জুলি ও মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্য কেন্দ্রের মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ ফাহমিদী হাসান।
বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, উল্লিখিত নোটিশে চিকিৎসকদের ব্যবহার সংক্রান্ত কারণের জবাব চাওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, এপ্রিলের ২৫ তারিখে হঠাৎই ঢাকার সদর হাসপাতাল পরিদর্শনে যান জাতীয় দলের তারকা পেসার। যিনি গত নির্বাচনে আওয়ামি লিগের টিকিটে নড়াইল কেন্দ্র থেকে সাংসদ নির্বাচিত হন। তবে হাসপাতাল পরিদর্শনে গিয়ে হাজিরা খাতায় তিন চিকিৎসকের সই দেখতে না পেয়ে সরাসরি তিনি ফোন করে কথা বলেন অনুপস্থিত শল্যচিকিৎসক আক্রাম হোসেনের সঙ্গে। পাশাপাশি হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক আব্দুস শাকুরের সঙ্গেও তিনি একপ্রস্থ আলোচনা সারেন।
এই কথোপকথনের ভিডিওটিই শেয়ার করা হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। মুহূর্তেই তা ভাইরাল হয়ে যায়। চিকিৎসকরা মাশরাফির বিরুদ্ধে অশালীন বিরূপ মন্তব্য করেন বলেও অভিযোগ। তারপরেই বিষয়টি নিয়ে আরও আলোচনা হতে থাকে। শেষমেষ অভিযুক্ত চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ইঙ্গিত দেয় সংশ্লিষ্ট দফতর।