২০২০-র দুঃসংবাদ আর শেষ হচ্ছে না। এবার প্রয়াত হলেন ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম নামি ধারাভাষ্যকার রবিন জ্যাকম্যান। ৭৫ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন তিনি কর্কটরোগে আক্রান্ত হয়ে।আইসিসি নিজেদের টুইটারে এদিন লেখে, "ইংল্যান্ডের প্রাক্তন ফাস্ট বোলার এবং কিংবদন্তি ধারাভাষ্যকার রবিন জ্যাকম্যানের প্রয়াত হওয়ার খবরে আমরা মর্মাহত।"
সেই সঙ্গে আরো লেখা হয়, "এই কঠিন সময়ে ক্রিকেট বিশ্ব পাশে রয়েছে ওঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সঙ্গে।" ইংরেজ এই তারকার বাবা ছিলেন সেকেন্ড গুরখা রেজিমেন্টের মেজর। জ্যাকম্যান জন্মেছিলেন ভারতেরই সিমলায়। তাঁর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ ক্রিকেট মহল।
আরো পড়ুন: রোহিত নন, জাতীয় দলের ভাইস ক্যাপ্টেন এবার এই তারকা! সফরের মাঝেই সিদ্ধান্ত
১৯৬৬ থেকে ১৯৮২ পর্যন্ত সারের হয়ে ১৬ বছর খেলেছেন তিনি। এছাড়াও দক্ষিণ আফ্রিকায় ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের হয়ে খেলতেন তিনি। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তাঁর উইকেটসংখ্যা ১৪০০ রও বেশি। ৩৫ বছর বয়সে জাতীয় দলে অভিষেক ঘটিয়ে আন্তর্জাতিক টেস্ট খেলেন মাত্র ৪টি।
বিবাহ করেছিলেন এক দক্ষিণ আফ্রিকানকে। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেটের সঙ্গে তাঁর সংস্রবের কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ একবার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে গায়ানা টেস্ট খেলতে রাজি হয়নি। সেসময় জাতীয় দল অবশ্য তাঁর পাশেই দাঁড়ায়।
অবসরের পর দক্ষিণ আফ্রিকায় চলে যান তিনি। তারপরেই ধারাভাষ্যকারের চাকরি নেন। এবং অচিরেই ক্রিকেট বিশ্বের অন্যতম সেরা ধারাভাষ্যকার হয়ে ওঠেন।
২০১২ সালে ভোকাল কর্ডে ম্যালিগন্যান্ট টিউমার ধরা পড়ে জ্যাকম্যানের। অস্ত্রোপচার করে তা বেরও করে আনা হয়। কিছু সময় আগেই মারা গিয়েছিলেন সারের অন্যতম এক তারকা জন এডরিচ। তারপরেই জ্যাকম্যানও চলে গেলেন। ক্রিকেট বিশ্বকে কাঁদিয়ে।
Read the full article in ENGLISH
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
ভারতে জন্মে হয়ে উঠেছিলেন বিশ্বের সেরা ধারাভাষ্যকার, তিনিই প্রয়াত হলেন
২০১২ সালে ভোকাল কর্ডে ম্যালিগন্যান্ট টিউমার ধরা পড়ে জ্যাকম্যানের। অস্ত্রোপচার করে তা বেরও করে আনা হয়। তবে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠতে পারেননি তিনি।
Follow Us
২০২০-র দুঃসংবাদ আর শেষ হচ্ছে না। এবার প্রয়াত হলেন ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম নামি ধারাভাষ্যকার রবিন জ্যাকম্যান। ৭৫ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন তিনি কর্কটরোগে আক্রান্ত হয়ে।আইসিসি নিজেদের টুইটারে এদিন লেখে, "ইংল্যান্ডের প্রাক্তন ফাস্ট বোলার এবং কিংবদন্তি ধারাভাষ্যকার রবিন জ্যাকম্যানের প্রয়াত হওয়ার খবরে আমরা মর্মাহত।"
সেই সঙ্গে আরো লেখা হয়, "এই কঠিন সময়ে ক্রিকেট বিশ্ব পাশে রয়েছে ওঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সঙ্গে।" ইংরেজ এই তারকার বাবা ছিলেন সেকেন্ড গুরখা রেজিমেন্টের মেজর। জ্যাকম্যান জন্মেছিলেন ভারতেরই সিমলায়। তাঁর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ ক্রিকেট মহল।
আরো পড়ুন: রোহিত নন, জাতীয় দলের ভাইস ক্যাপ্টেন এবার এই তারকা! সফরের মাঝেই সিদ্ধান্ত
১৯৬৬ থেকে ১৯৮২ পর্যন্ত সারের হয়ে ১৬ বছর খেলেছেন তিনি। এছাড়াও দক্ষিণ আফ্রিকায় ওয়েস্টার্ন প্রভিন্সের হয়ে খেলতেন তিনি। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তাঁর উইকেটসংখ্যা ১৪০০ রও বেশি। ৩৫ বছর বয়সে জাতীয় দলে অভিষেক ঘটিয়ে আন্তর্জাতিক টেস্ট খেলেন মাত্র ৪টি।
বিবাহ করেছিলেন এক দক্ষিণ আফ্রিকানকে। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেটের সঙ্গে তাঁর সংস্রবের কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজ একবার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে গায়ানা টেস্ট খেলতে রাজি হয়নি। সেসময় জাতীয় দল অবশ্য তাঁর পাশেই দাঁড়ায়।
অবসরের পর দক্ষিণ আফ্রিকায় চলে যান তিনি। তারপরেই ধারাভাষ্যকারের চাকরি নেন। এবং অচিরেই ক্রিকেট বিশ্বের অন্যতম সেরা ধারাভাষ্যকার হয়ে ওঠেন।
২০১২ সালে ভোকাল কর্ডে ম্যালিগন্যান্ট টিউমার ধরা পড়ে জ্যাকম্যানের। অস্ত্রোপচার করে তা বেরও করে আনা হয়। কিছু সময় আগেই মারা গিয়েছিলেন সারের অন্যতম এক তারকা জন এডরিচ। তারপরেই জ্যাকম্যানও চলে গেলেন। ক্রিকেট বিশ্বকে কাঁদিয়ে।
Read the full article in ENGLISH
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন