ভিডিও: শেষ এক দশকে ভারত-বাংলাদেশের সেরা পাঁচ টি-২০ পারফরম্য়ান্স
এখনও পর্যন্ত পদ্মাপারের দেশের বিরুদ্ধে ক্রিকেটের ক্ষুদ্রতম ফর্ম্য়াটে আটবার মুখোমুখি হয়েছে ইন্ডিয়া। আটবারই জিতেছে নীল জার্সিধারীরা। দু'বার ভারতকে হারানোর কাছে এসেও বাংলাদেশ জিততে পারেনি।
রবিবাসরীয় সন্ধ্য়ায় নয়াদিল্লির ফিরোজ শাহ কোটলায় ভারত-বাংলাদেশ দ্বৈরথের শুভারম্ভ। তিন ম্য়াচের টি-২০ সিরিজের প্রথম ম্য়াচে মুখোমুখি রোহিত শর্মার টিম ইন্ডিয়া ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের বাংলাদেশ।
Advertisment
এখনও পর্যন্ত পদ্মাপারের দেশের বিরুদ্ধে ক্রিকেটের ক্ষুদ্রতম ফর্ম্য়াটে আটবার মুখোমুখি হয়েছে ইন্ডিয়া। আটবারই জিতেছে নীল জার্সিধারীরা। দু'বার ভারতকে হারানোর কাছে এসেও বাংলাদেশ জিততে পারেনি।
এই প্রতিবেদনে রইল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে শেষ এক দশকে ভারতের সেরা পারফরম্য়ান্স
যুবরাজ সিং সেসময় ভারতের সেরা টি-২০ ব্য়াটসম্য়ান ছিলেন। কথা হচ্ছে ২০০৯ টি-২০ বিশ্বকাপের। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে চারে ব্য়াট করতে নেমেছিলেন পাঞ্জাব পুত্তর। ১৮ বলে ৪১ রানের মারকাটারি ইনিংস খেলেন যুবি। চারটি ছয় ও তিনটি চার এসেছিল তাঁর ব্য়াট থেকে। স্ট্রাইক রেট ছিল ২২৭.৭৭। যুবির ব্য়াটে ভর করে ভারত নির্ধারিত ওভারে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ১৮০ রান তুলেছিল। জবাবে বাংলাদেশ ১৫৫ রানে গুটিয়ে যায়। আর এই ম্য়াচে একটা অসাধারণ ক্য়াচে যুবি মাহমুদুল্লাহ রিয়াদকে আউট করেন।
২০১৬ এশিয়া কাপের ঘটনা। রোহিত শর্মা ব্য়াটিং বিভাগে প্রাণ সঞ্চার করেছিলেন ঢাকায়। টপ অর্ডারের বাকি ব্য়াটসম্য়ানরা সেদিন খেলতে পারেননি। হিটম্য়ান একা লড়াই করে এমএস ধোনির ভারতের স্কোরবোর্ডে তোলেন ১৬৬/৬। ৫৩ বলে ৮৩ রানের ইনিংসে সাতটি চার ও তিনটি ছয় মারেন দেশের স্টার ব্য়াটসম্য়ান। দেখতে গেলে দলের অর্ধেক রান একাই করেছিলেন তিনি। বাংলাদেশকে হেলায় হারিয়ে ৪৫ রানে ম্য়াচ জেতে ভারত।
শুধু হার্দিক পাণ্ডিয়ার কথা বললেই হবে না। আসবে ধোনির নামও। সেদিন শেষ বলে রানআউট করে ধোনির ভারত মাত্র এক রানে বাংলাদেশকে হারিয়েছিল ২০১৬-র টি-২০ বিশ্বকাপে। অত্য়ন্ত কম রানের ম্য়াচে পাণ্ডিয়ার ৭ বলে ১৫ রানের ইনিংসে ভারত ৭ উইকেট হারিয়ে তুলেছিল ১৪৬ রান।