ভয়ঙ্কর সমস্যায় গম্ভীর! বাড়িতেই করোনার হানা, আশঙ্কায় গৃহবন্দি ক্রিকেটার

জুলাই মাস থেকে দিল্লিতে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছিল। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা সেই সময় ১০০০-এরও নীচে নেমে আসে।

জুলাই মাস থেকে দিল্লিতে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছিল। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা সেই সময় ১০০০-এরও নীচে নেমে আসে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

গম্ভীরের বাড়িতেই এবার করোনার হানা। সেই কারণেই নিজে আইসোলেশনে চলে গেলেন গৌতম গম্ভীর। গম্ভীর নিজেই জানালেন এই ঘটনা। বাড়ির সদস্য আক্রান্ত হওয়ায় গম্ভীর নিজেও কোভিড টেস্ট করিয়েছেন। তবে তার ফলাফল এখনো জানা যায়নি।

Advertisment

গম্ভীর নিজের টুইটারে লেখেন, "বাড়িতে কোভিড আক্রান্তের হদিশ মেলায় আপাতত সেলফ আইসোলেশনে রয়েছি। নিজের ফলাফলের অপেক্ষাও করছি। প্রত্যেকে সতর্ক থাকো। একদমই বিষয়টাকে হালকাভাবে নিও না।"

Advertisment

২০১৮ সালে ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর সঙ্গেই রাজনীতিতে নাম লেখান গৌতম গম্ভীর। তবে খেলা নিয়ে এখনো নিজের মতামত ব্যক্ত করে থাকেন। আরব আমিরশাহিতে অনুষ্ঠিত বর্তমান আইপিএলেও বিশেষজ্ঞের ভূমিকা পালন করছেন তিনি।

আরো পড়ুন: দক্ষিণ আফ্রিকা ছেড়ে দিলেন মর্কেল, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার হিসেবে এবার মাঠ মাতাবেন

দিল্লিতে হঠাৎ করেই কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা অনেক বেড়ে গিয়েছে। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৬০০০ পেরিয়ে গিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন দ্বিতীয় পর্যায়ের 'কোভিড ওয়েভ' শুরু হয়েছে। টেস্টিংয়ের সংখ্যাও কমিয়ে দেওয়া হয়েছে।

এই কারণেই আদালতের পক্ষ থেকে ভর্ৎসনা করা হয়েছে দিল্লি সরকারকে। জানানো হয়েছে, শীঘ্রই দিল্লির পরিচয় হতে চলেছে করোনা রাজধানী।বিচারপতি হিমা কোহলি এবং সুব্রমনিয়ম প্রসাদ আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, "যেভাবে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে তাতে এই শহরকে শীঘ্রই করোনা রাজধানী বলা হবে।"

জুলাই মাস থেকে দিল্লিতে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছিল। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা সেই সময় ১০০০-এরও নীচে নেমে এসেছিল। তবে নভেম্বর শুরু হতে আচমকা ছন্দপতন। বেড়ে গিয়েছে আক্রান্তের সংখ্যা।

গতকাল নতুনভাবে আক্রান্ত হয়েছে ৬৮৭২ জন। কেরালার পর দৈনিক আক্রান্তের নিরিখে যা দেশের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। অন্যদিকে, মহারাষ্ট্রের কোভিড সংখ্যা বর্তমানে ৫০০০-এর কম নেমে এসেছে।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

Gautam Gambhir COVID-19