/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/09/JPEG-7.jpg)
প্রাক্তন ইংল্য়ান্ড অধিনায়ক বয়কট-স্ট্রস পেলেন নাইটহুড
প্রাক্তন ইংল্য়ান্ড অধিনায়ক জিওফ্রে বয়কট ও অ্যান্ড্রিউ স্ট্রাউস নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত হলেন। ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে-র ইস্তফাকালীন সম্মান তালিকায় মাত্র দু'জন ক্রিকেটেরারেই নাম রয়েছে। এই তালিকায় অধিকাংশই রাজনৈতিক ব্য়ক্তিত্ব। মে বরাবরই ক্রিকেটের ভক্ত, বিশেষত তিনি বয়কটের গুণগ্রাহী।
-->Congratulations to Sir Geoffrey Boycott who has been awarded a knighthood.#OneRosepic.twitter.com/s52ludX6Z5
— Yorkshire CCC (@YorkshireCCC) September 10, 2019
ব্রিটেনের প্রতিটি বিদায়ী প্রধানমন্ত্রীকেই ইস্তফাকালীন সম্মান তালিকা প্রদান করতে পারেন। তারপর ক্য়াবিনেট থেকে তা অনুমোদন করা হয়। মে ৫৭ জনের তালিকা দিয়েছেন। ৭৮ বছরের বয়কট ১০৮টি টেস্ট খেলে ৮১১৪ রান করেছেন। তিনিই প্রথম ইংল্য়ান্ডের ক্রিকেটার হিসাবে টেস্টে ৮০০০ রান পূরণ করেন।১৯৬৪-১৯৮২ পর্যন্ত দেশের জার্সিতে খেলেছেন বয়কট। চারবার অধিনায়কত্ব করেছেন দলের। ক্রিকেট ছাড়ার পর ধারাভাষ্য়কার হিসাবে নিজেকে অন্য় পর্যায় নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
Sir Andrew & Sir Geoffrey.
Strauss & Boycott are knighted. #bbccricketpic.twitter.com/JiViCWcJCA
— Test Match Special (@bbctms) September 10, 2019
আরও পড়ুন: অ্যালেস্টার কুকের নামের আগে বসল স্যার
-->অন্য়দিকে স্ট্রাউসও ইংল্য়ান্ডের ক্রিকেট ইতিহাসে উজ্জ্বল নক্ষত্র। তাঁর ক্য়াপ্টেনসিতে ইংল্য়ান্ড দু'বার অ্যাশেজ জিতেছে। তাঁর সৌজন্য়ে ইংল্য়ান্ডে টেস্টের এক নম্বর দলও হয়। ৪২ বছরের স্ট্রাউস ১০০টি টেস্টে ৪০.৯১-এর গড়ে ৭০৩৭ রান করেছেন। খেলা ছাড়ার তিন বছরের মধ্য়ে স্ট্রস ইংলিশ ক্রিকেটের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রশাসক হয়ে ওঠেন ম্য়ানেজিং ডিরেক্টর হিসাবে। গত জুলাইতে ইংল্য়ান্ডের বিশ্বকাপ জয়ের নেপথ্য়ের নায়ক ছিলেন তিনি। অদৃশ্য় প্রশাসনিক স্থপতি ছিলেন স্ট্রাউস।