Sunil Gavaskar on India vs Bangladesh test: বৃহস্পতিবার থেকে ভারত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে হোম সিরিজ শুরু করছে। ঘরের মাঠে অদম্য টিম ইন্ডিয়া। বছরের পর বছর ধরে নিজেদের মাটিতে অপরাজেয় তকমা ধরে রেখেছেন রোহিত-কোহলিরা। তবুও পাকিস্তানকে তাদেরই মাটিতে হোয়াইটওয়াশ করে আসা বাংলাদেশের বিরুদ্যে ভারতকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন সুনীল গাভাসকার।
"পাকিস্তানের মাটিতে দুটো টেস্টেই পাকিস্তানকে হারিয়ে বাংলাদেশ প্রমাণ করে দিয়েছে, ওঁরা রীতিমতো সমীহ করার মত দল। এমনকি বছর দুয়েক আগে, ভারত যখন বাংলাদেশে সফর করেছিল, সেই সময়েও ওঁরা কড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছুড়ে দিয়েছিল। এখন পাকিস্তানকে হারানোর পর ওঁরা ভারতকেও হারানোর বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী।" মিড ডে-তে নিজের কলামে লিখেছেন সানি।
"ওঁদের স্কোয়াডে বেশ কয়েকজন দুর্ধর্ষ ক্রিকেটার রয়েছে। কয়েকজন প্রতিশ্রুতিমান তারকাও রয়েছে যাঁরা এখন প্রতিপক্ষকে আর ভয় পায় না। যেটা বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শুরুর দিকে করত। এখন ওঁদের মুখোমুখি হওয়া প্রত্যেক দল-ই জানে, ওঁরা সহজে হল ছাড়বে না। যেমনটা পাকিস্তান করল। ওঁদের মোকাবিলা করতে হলে সতর্ক থাকতেই হবে।"
গাভাসকারের মতে, কোহলি-রোহিত দুজনেরই দলীপে খেলা উচিত ছিল। কারণ হিসেবে তিনি বলছেন, মধ্য তিরিশের তারকারা প্রতিদ্বন্দিতামূলক ক্রিকেটে টানা খেলার মধ্যে না থাকলে মাসল মেমরি দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
গাভাসকারের সংযোজন, "নির্বাচকরা দলীপ ট্রফিতে বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মাকে রাখেনি। তাই ওঁরা ম্যাচ প্র্যাকটিস না পেয়েই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নামবে। যে কোনও ধরণের খেলাতেই ক্রীড়াবিদের বয়স যদি মধ্য তিরিশে পৌঁছে যায়, তাহলে টানা প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক খেলার মাধ্যমেই নিজেদের খেলার মান ধরে রাখা সম্ভব হয়।"
রোহিত শেষবার টেস্টে খেলেছিলেন চলতি বছরের শুরুর দিকে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ধর্মশালা টেস্টে। অন্যদিকে কোহলি শেষবার টেস্ট খেলেছিলেন নববর্ষের প্রাক্কালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কেপটাউন টেস্টে। "যখন খেলার মধ্যে লম্বা বিরতি আসে, তখন পেশির স্মৃতি দুর্বল হয়ে যেতে থাকে। উচ্চ পর্যায়ের খেলার মান ধরে রাখা তখন মোটেও সহজ হয় না।" লিখেছেন কিংবদন্তি।
READ THE FULL ARTICLE IN ENGLISH