বোর্ডের ধারাভাষ্যকারের প্যানেল থেকে বাদ পড়েছিলেন। আইপিএলেই ঠাঁই মেলেনি। সঞ্জয় মঞ্জরেকর অবশেষে ফিরছেন কমেন্ট্রি বক্সে। এমনটাই খবর একাধিক প্রচারমাধ্যমে। নভেম্বরের ২৭ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে ইন্দো-অজি সিরিজ। সেই সফরেই ধারাভাষ্যকারের চেয়ারে দেখা যাবে মঞ্জরেকরকে।
দুই দশক ধরে ধারাভাষ্যকারের কাজ করা মঞ্জরেকর নিজেই এই আপডেট দিয়েছেন মুম্বই মিরর-কে। মঞ্জরেকরকে দেখা যাবে হর্ষ ভোগলে, সুনীল গাভাসকারদের সঙ্গে। হিন্দি কমেন্ট্রি করবেন বীরেন্দ্র শেওয়াগ।
আরো পড়ুন: বিসিসিআই-এর গলাধাক্কা মেনে নিলেন ‘পেশাদার’ মঞ্জরেকর
ঘটনাচক্রে আয়োজক দেশ যেহেতু অস্ট্রেলিয়া, সেইজন্য সম্প্রচারের স্বত্ব ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার। বোর্ড মঞ্জরেকরকে চাইলে হোম সিরিজে বাতিল করতেই পারে। তবে বিদেশ সফরে মঞ্জরেকরকে বাদ দেওয়ার এক্তিয়ারই নেই বিসিসিআইয়ের। এই কারণেই অস্ট্রেলিয়া সফরে মঞ্জরেকরকে দেখা গেলেও তার পরে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে হোম সিরিজে তাঁকে সম্ভবত বোর্ড রাখবে না।
গত মরশুমের শেষ দিকে হঠাৎই মঞ্জরেকর বাদ দেয় বিসিসিআই। যদিও বোর্ডের তরফ থেকে কোনো কারণ জানানো হয়নি, তবে ধরা হয়েছিল একাধিক বিতর্কের কারণে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে।
ভারতের হয়ে ৩৭টি টেস্ট এবং ৭৪টি ওডিআই খেলেছেন মঞ্জরেকর। গত বছর ক্রিকেট বিশ্বকাপের সময় ভারতীয় দলের সদস্য রবীন্দ্র জাদেজাকে “খুচরো ক্রিকেটার” হিসেবে বর্ণনা করে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন তিনি। বলা বাহুল্য, এই মন্তব্যকে ভালো চোখে দেখেন নি সৌরাষ্ট্রের অল-রাউন্ডার, এবং পাল্টা প্রশ্ন তোলেন মঞ্জরেকরের ক্রিকেটীয় উৎকর্ষ নিয়ে।
পরে মঞ্জরেকর স্বীকার করে নেন যে জাদেজার দক্ষতা সম্পর্কে ওই অপ্রীতিকর মন্তব্য করে ঠিক করেন নি তিনি।
এছাড়াও গত বছরের নভেম্বর মাসে গোলাপি বলের টেস্ট চলাকালীন কমেন্টারি বক্সে বসে সহ-ধারাভাষ্যকার হর্ষ ভোগলে সম্পর্কে তাঁর মন্তব্য নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েন মঞ্জরেকর। ভোগলে সম্পর্কে তাঁর বক্তব্য ছিল, যেহেতু ভোগলে নিজে কখনও উচ্চতম পর্যায়ে ক্রিকেট খেলেন নি, সেহেতু তাঁর বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ থেকেই যায়। পরে এই মন্তব্যের জন্যও ক্ষমা চাইতে হয় মঞ্জরেকরকে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
বোর্ডের কালো তালিকায়, তবু মঞ্জরেকর কমেন্ট্রি করবেন কোহলিদের ম্যাচে! কীভাবে
গত বছর ক্রিকেট বিশ্বকাপের সময় ভারতীয় দলের সদস্য রবীন্দ্র জাদেজাকে “খুচরো ক্রিকেটার” হিসেবে বর্ণনা করে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন তিনি।
Follow Us
বোর্ডের ধারাভাষ্যকারের প্যানেল থেকে বাদ পড়েছিলেন। আইপিএলেই ঠাঁই মেলেনি। সঞ্জয় মঞ্জরেকর অবশেষে ফিরছেন কমেন্ট্রি বক্সে। এমনটাই খবর একাধিক প্রচারমাধ্যমে। নভেম্বরের ২৭ তারিখ থেকে শুরু হচ্ছে ইন্দো-অজি সিরিজ। সেই সফরেই ধারাভাষ্যকারের চেয়ারে দেখা যাবে মঞ্জরেকরকে।
দুই দশক ধরে ধারাভাষ্যকারের কাজ করা মঞ্জরেকর নিজেই এই আপডেট দিয়েছেন মুম্বই মিরর-কে। মঞ্জরেকরকে দেখা যাবে হর্ষ ভোগলে, সুনীল গাভাসকারদের সঙ্গে। হিন্দি কমেন্ট্রি করবেন বীরেন্দ্র শেওয়াগ।
আরো পড়ুন: বিসিসিআই-এর গলাধাক্কা মেনে নিলেন ‘পেশাদার’ মঞ্জরেকর
ঘটনাচক্রে আয়োজক দেশ যেহেতু অস্ট্রেলিয়া, সেইজন্য সম্প্রচারের স্বত্ব ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার। বোর্ড মঞ্জরেকরকে চাইলে হোম সিরিজে বাতিল করতেই পারে। তবে বিদেশ সফরে মঞ্জরেকরকে বাদ দেওয়ার এক্তিয়ারই নেই বিসিসিআইয়ের। এই কারণেই অস্ট্রেলিয়া সফরে মঞ্জরেকরকে দেখা গেলেও তার পরে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে হোম সিরিজে তাঁকে সম্ভবত বোর্ড রাখবে না।
গত মরশুমের শেষ দিকে হঠাৎই মঞ্জরেকর বাদ দেয় বিসিসিআই। যদিও বোর্ডের তরফ থেকে কোনো কারণ জানানো হয়নি, তবে ধরা হয়েছিল একাধিক বিতর্কের কারণে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে।
ভারতের হয়ে ৩৭টি টেস্ট এবং ৭৪টি ওডিআই খেলেছেন মঞ্জরেকর। গত বছর ক্রিকেট বিশ্বকাপের সময় ভারতীয় দলের সদস্য রবীন্দ্র জাদেজাকে “খুচরো ক্রিকেটার” হিসেবে বর্ণনা করে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন তিনি। বলা বাহুল্য, এই মন্তব্যকে ভালো চোখে দেখেন নি সৌরাষ্ট্রের অল-রাউন্ডার, এবং পাল্টা প্রশ্ন তোলেন মঞ্জরেকরের ক্রিকেটীয় উৎকর্ষ নিয়ে।
পরে মঞ্জরেকর স্বীকার করে নেন যে জাদেজার দক্ষতা সম্পর্কে ওই অপ্রীতিকর মন্তব্য করে ঠিক করেন নি তিনি।
এছাড়াও গত বছরের নভেম্বর মাসে গোলাপি বলের টেস্ট চলাকালীন কমেন্টারি বক্সে বসে সহ-ধারাভাষ্যকার হর্ষ ভোগলে সম্পর্কে তাঁর মন্তব্য নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েন মঞ্জরেকর। ভোগলে সম্পর্কে তাঁর বক্তব্য ছিল, যেহেতু ভোগলে নিজে কখনও উচ্চতম পর্যায়ে ক্রিকেট খেলেন নি, সেহেতু তাঁর বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ থেকেই যায়। পরে এই মন্তব্যের জন্যও ক্ষমা চাইতে হয় মঞ্জরেকরকে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন