/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/08/bumrah-rg-kar.jpg)
Jasprit Bumrah on RG Kar Rape: কলকাতায় আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ধর্ষণের বিরুদ্ধে সুর চড়ালেন বুমরা, (বাঁ দিকে) শহর জুড়ে চলা প্রতিবাদ মিছিলে সামিল শহর কন্যারা (টুইটার এবং ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস)
RG Kar Hospital Kolkata: বাংলাদেশের যখন সহিংসতা মাত্রা ছাড়া। গৃহযুদ্ধের লন্ডভন্ড, সেই সময়েই কেঁপে গিয়েছিল এপার বাংলা। জুনিয়র তরুণী চিকিৎসক রাত্রিকালীন ডিউটিতে ছিলেন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। তিনি সেমিনার রুমে বিশ্রাম নিতে গেলেই গণধর্ষণের শিকার হন। পশুর মত অত্যাচার নেমে আসে তাঁর শরীরে।
Jasprit Bumrah on RG Kar Rape: কলকাতায় আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ধর্ষণের বিরুদ্ধে সুর চড়ালেন বুমরা, (বাঁ দিকে) শহর জুড়ে চলা প্রতিবাদ মিছিলে সামিল শহর কন্যারা (টুইটার এবং ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস)
Jasprit Bumrah, Kolkata Rape and murder case update: আর চুপ থাকলেন না। এবার মুখ খুললেন জসপ্রীত বুমরা। কলকাতায় আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে নৃশংস বর্বরতার শিকারি হয়েছেন তরুণী চিকিৎসক। যে ঘটনা এখন গোটা দেশের ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। নাগরিকদের নিয়ে রাত দখলের অভিযান দেখেছে তিলোত্তমা। প্রতিবাদ, প্রতিরোধে আপাতত উত্তাল শহর।
যেভাবে পাশবিক অত্যাচারের বলি হয়েছে নিষ্পাপ তরুণী চিকিৎসক, তাতে শিউরে উঠেছে গোটা দেশ। গর্জে উঠেছেন সর্বস্তরের মানুষ। এমনকি শাসক দল ঘনিষ্ঠ সেলেবরা অনেকেই যখন মুখে কুলুপ এঁটে বসেছেন, তখন রাখঢাক করলেন না জাতীয় দলের দুই তারকা- জসপ্রীত বুমরা এবং জেমিমা রদ্রিগেজ।
কলকাতায় ধর্ষণ কাণ্ডে মুখ খুললেন জাতীয় দলের প্রিমিয়ার পেসার জসপ্রীত বুমরা। ইনস্টাগ্রামে আলিয়া ভাটের বক্তব্য শেয়ার করেছেন। যে পোস্টে বলি অভিনেত্রী লিখেছেন, "নারীদের রাস্তা বদলিও না। পরিবেশ বদলাও। নারীদের আরও ভালো কিছু প্রাপ্য।" মহিলাদের জাতীয় দলের তারকা জেমিমা রদ্রিগেজ লিখেছেন, গোটা ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন। ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করা পোস্টের বয়ান, "আরও একটা নৃশংস ধর্ষণ। আরও একটা দিনের উপলব্ধি যে নারীরা নিরাপদ নয় কোথাও। আরও একটা নারকীয়তা আমাদের মনে করিয়ে দিল, নির্ভয়া ঘটনার একদশক কেটে গিয়েছে। কিন্তু কোনও কিছুই বদল হয়নি।"
jemimah rodrigues and jasprit bumrah reposted alia's post ‼️ pic.twitter.com/wtgSxBquPA
— ☆ (@stayy4him) August 15, 2024
বাংলাদেশের যখন সহিংসতা মাত্রা ছাড়া। গৃহযুদ্ধের লন্ডভন্ড, সেই সময়েই কেঁপে গিয়েছিল এপার বাংলা। জুনিয়র তরুণী চিকিৎসক রাত্রিকালীন ডিউটিতে ছিলেন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। তিনি সেমিনার রুমে বিশ্রাম নিতে গেলেই গণধর্ষণের শিকার হন। পশুর মত অত্যাচার নেমে আসে তাঁর শরীরে। ধর্ষণের পর তাঁকে হত্যা করা হয় শরীর ছিন্নভিন্ন করে। তার পরেও অভিযোগ মৃতদেহের সঙ্গে ধর্ষণের।
গোটা ঘটনায় গোটা কলকাতা তো বটেই গোটা দেশেই নারী নিরাপত্তা বড়সড় প্রশ্নের মুখে পড়েছে। এমনকি প্রাথমিক তদন্তকারী কলকাতা পুলিশের ভুমিকাতেও নাগরিক সমাজ তীব্র অসন্তোষ ব্যক্ত করেছে।