/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/09/WW.png)
এক যুগ আগে এই দিনেই বিশ্বজয় করেছিল ভারত, ফিরে দেখলেন গম্ভীর-যোগিন্দর
ক্য়ালেন্ডার বলছে আজ ২৪ সেপ্টেম্বর। ১২ বছর আগে ঠিক এই দিনেই বাইশ গজে লেখা হয়েছিল নতুন ইতিহাস। দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে চির প্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানকে শেষ ওভারের থ্রিলারে হারিয়ে ভারত প্রথম দেশ হিসাবে টি-২০ বিশ্বকাপ জিতেছিল।
শোয়েব মালিকের পাকিস্তানকে হারিয়ে দিয়েছিল মহেন্দ্র সিং ধোনির ভারত। শুরু হয়েছিল এমএসডি-র ভারতের পথ চলা। সেদিনের ফাইনালের দুই নায়ক গৌতম গম্ভীর আর যোগিন্দর শর্মা ফিরে দেখলেন সেই বিশ্বজয়ের দিন। টুইট করে জানালেন মনের কথা। যোগিন্দর বলছেন, কীভাবে ১২টা বছর কেটে গেল তিনি বুঝতেই পারলেন না। অন্যদিকে গৌতি বললেন ১০০ কোটি মানুষের স্বপ্নপূরণের মানেটাই ছিল আলাদা।
আরও পড়ুন: বিরাটকে এবার খোঁচা গম্ভীরের, রোহিত-ধোনির জন্যই সফল কোহলি
12Anniversary for T20 champion team 12 years kaise gae pta hi nahi lga thnks for all for your lot of love and spot @vikrantgupta73@harbhajan_singh@BCCI@YUVSTRONG12@ZeeNewsHindi@aajtakpic.twitter.com/T3UzfgCjUI
— Joginder Sharma (@jogisharma83) September 24, 2019
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/09/SMALL.jpg)
The rush of fulfilling the dreams of a billion people and being crowned World Champions ???? pic.twitter.com/gYPwHfaOP0
— Gautam Gambhir (@GautamGambhir) September 24, 2019
জো'বার্গে টস জিতে ব্য়াটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভারত। গৌতম গম্ভীরের ৫৪ বলে ৭৫ রানের পাশাপাশি রোহিত শর্মার ১৬ বলে ৩০ রানের সৌজন্যে ধোনির ভারত সেদিন ১৫৭ রান তুলেছিল স্কোরবোর্ডে। জবাবে পাকিস্তান শুরুটা দুর্দান্ত করেছিল। ইমরান নাজির ১৪ বলে ৩৩ রান করেছিলেন। কিন্তু মাঝের দিকে ক্রমাগত উইকেট হারাতে থাকে পাকিস্তান।
আরও পড়ুন: ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের প্রতিবাদ আফ্রিদির, পাল্টা দিলেন গম্ভীর
-->এরপর মিসবা-উল-হক রান তাড়ার খেলাটা নিয়ে গিয়েছিলেন শেষ ওভার পর্যন্ত। বিশ্বকাপ জয়ের জন্য় ২০ নম্বর ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩ রান। আর ধোনি কিন্তু এই ওভারটা হরভজন সিং বা ইউসুফ পাঠানকে দেননি। তুলে দিয়েছিলেন যোগিন্দর শর্মার হাতে। মিসবা শেষ ওভারে ছয় মেরেও বৈতরণী পার করাতে পারেননি। স্কুপ শট খেলতে গিয়ে এস শ্রীসন্থের হাতে ক্য়াচ তুলে দিয়েছিলেন।