ধোনি ইস্যুতে লোকেশ রাহুলকে ধুয়ে দিল টুইটার

ভারত-আফগানিস্তান ম্যাচে ডিআরএস অপচয় করলেন লোকেশ রাহুল। যার সাজা ভুগতে হল মহেন্দ্র সিং ধোনিকে। ঠিক এই মর্মেই টুুইটার ছিঁড়ে খেল টিম ইন্ডিয়ার ওপেনারকে।

ভারত-আফগানিস্তান ম্যাচে ডিআরএস অপচয় করলেন লোকেশ রাহুল। যার সাজা ভুগতে হল মহেন্দ্র সিং ধোনিকে। ঠিক এই মর্মেই টুুইটার ছিঁড়ে খেল টিম ইন্ডিয়ার ওপেনারকে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
MS Dhoni

ধোনি ইস্যুতে লোকেশ রাহুলকে ধুয়ে দিল টুইটার

ভারত-আফগানিস্তান ম্যাচে ডিআরএস অপচয় করলেন লোকেশ রাহুল। যার সাজা ভুগতে হল মহেন্দ্র সিং ধোনিকে। ঠিক এই মর্মেই টুুইটার ছিঁড়ে খেল টিম ইন্ডিয়ার ওপেনারকে।

Advertisment

মহম্মদ শাহজাদের সেঞ্চুরিতে ভর করে আফগানিস্তান নির্ধারিত ওভারে তুলেছিল ২৫২ রান। রান তাড়া করতে নেমেছিলেন লোকেশ রাহুল ও আম্বাতি রায়ডু। দু’জনে ই দুরন্ত ফর্মে ব্যাট করছিলেন। প্রথম উইকেট পার্টনারশিপেই ১১০ রান উঠে গিয়েছিল। ম্যাচের ২১ নম্বর ওভারে রশিদ খানের বলে প্লাম এলবিডব্লিউ হয়ে যান রাহুল। রিভার্স সুইপ মারতে গিয়ে বিপদ ডেকে আনেন তিনি। ভারতের হাতে তখন আর একটি ডিআরএস বেঁচে ছিল। লোকেশ রিভিউ নেন। কিন্তু তিনি ভুল প্রমাণিত হন।

আরও পড়ুন: India vs Afghanistan Live Score: রুদ্ধশ্বাস ম্যাচের পরিণতি টাই

Advertisment

চার নম্বরে ব্যাট করতে নেমেছিলেন এমএস ধোনি। এই ম্যাচে রোহিতের পরিবর্তে ক্যাপ্টেনসির গুরুভার তুলে দেওয়া হয়েছিল ধোনির কাঁধে। আর এটিই ছিল তাঁর অধিনায়ক হিসেবে ২০০ নম্বর ওয়ান-ডে ম্যাচ। কিন্তু ধোনি আট রানের মাথায় জাভেদ আহমাদির বলে আউট হয়ে যান। রিপ্লে দেখিয়েছিল যে, বল লেগ স্টাম্পের বাইরে দিয়ে যাচ্ছিল। ধোনি চেয়েও রিভিউ নিতে পারেননি। কারণ রাহুল তা নিয়ে ফেলেছেন ইতিমধ্যে। ম্যাচ শেষে রাহুলও সাংবাদিক বৈঠকে রিভিউ নেওয়ার জন্য আক্ষেপ করলেন। তিনি বললেন, “ হাতে একটা রিভিউ থাকলে বিষয়টা ট্রিকি হয়ে যায়। অবশ্যই ফিরে তাকালে মনে হচ্ছে রিভিউ নেওয়াটা উচিত হয়নি। কিন্তু সেসময় মনে হয়েছিল বলটা বাইরে যাচ্ছিল, ফলে সিদ্ধান্তটা নিয়েছিলাম।”

রাহুলের জন্য যেহেতু ধোনি রিভিউ নিতে পারেননি সেহেতু টুইটার ক্ষমা করল না রাহুলকে। তাঁর ৬৬ বলে ৬০ রানের ইনিংসও দাম পায়নি টুইটারাত্তিদের কাছে।  তাঁদের একটাই বক্তব্য, সম্ভবত ধোনি অধিনায়ক হিসেবে জীবনের শেষ ম্যাচটা খেলে ফেললেন। সেখানে সুবিচার পেলেন না তাঁদের ক্যাপ্টেন। আর এসবের জন্যই রাহুলকে দায়ী করল টুইটার।

দেখে নেওয়া যাক টুইটার কী বলল!