Advertisment

ডোপ টেস্টে ধরা পড়লেন ভারতীয় অলরাউন্ডার! চার বছরের জন্য নির্বাসিত তারকা

ডোপ টেস্টে ধরা পড়লেন মধ্য প্রদেশের অলরাউন্ডার। চার বছরের জন্য নির্বাসনে পাঠানো হল তাঁকে। নাডার অধীনে আসার পর বোর্ডে এই প্রথম কোনো ক্রিকেটার ধরা পড়লেন ডোপ টেস্টে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

বিক্ষোভের মুখে শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটাররা (টুইটার)

মধ্যপ্রদেশের মহিলা ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার আনসুলা রাও-কে চার বছরের জন্য সাসপেন্ড করা হল ডোপ টেস্টে ব্যর্থ হওয়ায়। নির্বাসনের মেয়াদ শুরু হচ্ছে ২০২০-র জুলাই থেকে। গত বছর মার্চেই ডোপ টেস্টে ধরা পড়েন তিনি। নাডা-র অধীনে বিসিসিআই চলে আসার পরে আনসুলাই প্রথম মহিলা ক্রিকেটার, যিনি ডোপ টেস্টে ধরা পড়লেন।

Advertisment

মধ্যপ্রদেশ মহিলা সিনিয়র দলে এখনো সুযোগ পাননি রাও। খেলেন অনুর্দ্ধ-১৯ পর্যায়ে। তিনি নাডার নিষিদ্ধ তালিকায় থাকা পারফরম্যান্স বর্ধনকারী ড্রাগ নোরানডোস্টেরণ নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অনিচ্ছাকৃত ডোপ সেবন করার কথা জানালেও গত মাসেই ডোপ বিরোধী শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির সামনে হাজির হয়েছিলেন আনশিলা। তবে সেখানে তিনি নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে পারেননি।

আরো পড়ুন: দেশ ছাড়া হল বিশ্বকাপ! সৌরভের বড়সড় আপডেট আছড়ে পড়ল সোমবারেই

আনুশিলা শেষবার রাজ্যস্তরে খেলেছিলেন ২০১৯-২০ মরশুমে। অনুর্দ্ধ-২৩ টি২০ ট্রফিতে। সেই ম্যাচে তিনি দলের হয়ে বোলিং এবং ব্যাটিং আক্রমণের সূচনা করেন। তারপরে করোনা অতিমারিতে টুর্নামেন্ট স্থগিত হওয়ার আগেই মার্চে ডোপ টেস্টে ধরা পড়েন।

আর্থিক সহায়তা নিয়ে আনুশিলা নিজের নমুনা বিদেশে পরীক্ষা করতেও পাঠান। তারপরে মার্চে নিজের টেস্টের ফলাফল নিয়েই এডিডিপি-র সামনে হাজির হন। জানা গিয়েছে, নির্বাসন পর্বে মধ্যপ্রদেশ ক্রিকেট সংস্থা আর্থিকভাবে সাহায্য করবে তাঁকে।

পৃথ্বী শ ২০১৯-এ নিষিদ্ধ বস্তু সেবনের দায়ে ডোপ টেস্টে ধরা পড়ার পরেই বিসিসিআইয়ের বিরুদ্ধে স্বার্থ সংঘাতের অভিযোগ আনে কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক। নিরপেক্ষ কোনো তৃতীয় সংস্থা কে বিষয়টি খতিয়ে দেখার ভার কেন দেওয়া হবে না, তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। সেই সময় বিসিসিআইকে চাপ দেওয়া হয় নাডার অধীনে আসার জন্য। তারপরেই নাডা-র অধীনে বিসিসিআইয়ের অন্তর্ভুক্ত হয়।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

Women Cricket BCCI
Advertisment