Advertisment

নিউজিল্যান্ডের প্রবীণতম টেস্ট ক্রিকেটার প্রয়াত, শোকের ছায়া বিশ্বজুড়ে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে চল্লিশের দশকে ১৯৪৮ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সেই অভিষেক ঘটে। একজন ডান হাতি আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যানের পাশাপাশি সিম বোলার ছিলেন।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

শতবর্ষ পেরোনো হল না, তার আগেই না দেখার দেশে চলে গেলেন নিউজিল্যান্ডের প্রবীণতম টেস্ট অধিনায়ক জন রেইড। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ৯২ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন তিনি।

Advertisment

পঞ্চাশ ও ষাটের দশকের শুরুতে চুটিয়ে ক্রিকেট খেলতেন। কেরিয়ারের সেরা সময়ে দুনিয়ার অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার হিসাবে গণ্য করা হত তাঁকে। ৩৪ টি ম্যাচে কিউয়ি দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। নিউজিল্যান্ডের প্রথম তিনটে টেস্ট জয় তাঁরই অধিনায়কত্বে।

আরো পড়ুন: ধোনির মেয়েকে ধর্ষণের হুমকি দিয়ে গ্রেফতার নাবালক, জেরায় ভেঙে পড়ে স্বীকারোক্তি

নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেট বোর্ডের প্ৰধান ডেভিড হোয়াইট বিবৃতিতে জানান, "দেশের ঘরে ঘরে উনি পরিচিত হয়ে থাকবেন। ক্রিকেটের জনপ্রিয়তার সূচনা তাঁরই হাত ধরে। ওঁর স্ত্রী নরলি, সন্তান এলিসন, রিচার্ড, আন এবং নাতি নাতনিদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করছি।" তবে কী কারণে মৃত্যু ঘটেছে জন রেইডের তা স্পষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি।

অকল্যান্ডে জন্ম। তবে শিক্ষা ও বেড়ে ওঠা ওয়েলিংটনে। ২৪৬টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচে তিনি ৪১.৩৫ গড়ে ১৬১২৮ রান করেছিলেন। এর মধ্যে ৩৯টি শতরানও হাঁকান। শুধু ব্যাটই নয়, বল হাতেও ৪৬৬টি উইকেট নিয়েছেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে চল্লিশের দশকে ১৯৪৮ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সেই অভিষেক ঘটে। একজন ডান হাতি আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যানের পাশাপাশি সিম বোলার ছিলেন। ৩৩.২৮ গড়ে ৩৪২৮ রান করার সঙ্গে ৮৫টি উইকেট দখল করেন তিনি।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যে হাফডজন সেঞ্চুরি করেছিলেন এর মধ্যে সর্বোচ্চ ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১৯৬১ সালে বক্সিং ডে টেস্টে করা ১৪২। ১৯৬৫ সালে অবসর নেন। অবসরের পর নিউজিল্যান্ডের নির্বাচক, ম্যানেজার এবং আইসিসি ম্যাচ রেফারিও হন। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া ক্রিকেট বিশ্বে।

Read the full article in ENGLISH

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন

cricket
Advertisment