অভিষেকেই পাঁচ উইকেট প্যাটেলের, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে রুদ্ধশ্বাস জয় নিউজিল্যান্ডের

সোমবার আবু ধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়াম দেখল সাম্প্রতিক কালের অন্যতম সেরা টেস্ট। পাকিস্তানকে মাত্র চার রানে হারিয়ে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১-০ এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড। কম ব্যবধানে টেস্ট জয়ের ইতিহাসে এটা পঞ্চম স্থানে থাকবে।

সোমবার আবু ধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়াম দেখল সাম্প্রতিক কালের অন্যতম সেরা টেস্ট। পাকিস্তানকে মাত্র চার রানে হারিয়ে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১-০ এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড। কম ব্যবধানে টেস্ট জয়ের ইতিহাসে এটা পঞ্চম স্থানে থাকবে।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Newzeland celebration

ড্রেসিংরুমে নিউজিল্যান্ডের সেলিব্রেশন (ছবি টুইটার)

নিউজিল্যান্ড ১৫৩ ও ২৪৯

Advertisment

পাকিস্তান ২২৭ ও ১৭১ (৫৮.৪ ওভার, টার্গেট ১৭৬)

নিউজিল্যান্ড জয়ী চার রানে

সোমবার আবু ধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়াম দেখল সাম্প্রতিক কালের অন্যতম সেরা টেস্ট। পাকিস্তানকে মাত্র চার রানে হারিয়ে তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১-০ এগিয়ে গেল নিউজিল্যান্ড। কম ব্যবধানে টেস্ট জয়ের ইতিহাসে এটা পঞ্চম স্থানে থাকবে।

Advertisment

এই টেস্টে টস জিতে প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় নিউজিল্যান্ড। পাকিস্তানের দুরন্ত বোলিংয়ের সামনে মাত্র ১৫৩ রানে অলআউট হয়ে যায় ব্ল্যাক ক্যাপস। ইয়াসির শাহ নিয়েছিলেন তিন উইকেট। মহম্মদ আব্বাস, হাসান আলি ও হ্যারিস শোহেল দু’টি করে উইকেট পান। নিউজিল্যান্ডর হয়ে সর্বোচ্চ স্কোর করেন ক্যাপ্টেন কেন উইলিয়ামসন (৬৩)। জবাবে পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে তোলে ২২৭ রান। বাবর আজমের ব্যাট থেকে এসেছিল ৬২ রান। কিউয়িদের হয়ে একাই চার উইকেট তুলে নিয়েছিলেন ট্রেন্ট বোল্ট। নিউজল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে ২৪৯ রানে গুটিয়ে যায়।

আরও পড়ুন: বিস্কুট ট্রফির পর এল ‘ওয়ে হোয়ে’ ট্রফি! ফের ট্রোলড পাকিস্তান

পাকিস্তানের টেস্ট জয়ের জন্য টার্গেট ছিল ১৭৬ রান। এক দিনেরও বেশি সময় ছিল তাঁদের হাতে। এই রান তাড়া করতে নেমে পাকিস্তান ১৭১ রানে অলআউট হয়ে যায়। পাকিস্তান শুরুটা ভালই করেছিল। কিন্তু লাঞ্চের আগে তাদের চার উইকেট চলে যায় ১৩০ রানে। নিউজিল্যান্ড হার না মানা মানসিকতাই এদিন ম্যাচের রঙ বদলে দেয়। অভিষেককারী স্পিনার আজাজ প্যাটেল একাই তুলে নেন পাঁচ উইকেট। ইস সোধি ও নেইল ওয়াগনার পান দু’টি করে উইকেট। ম্যাচের সেরাও হয়েছেন প্যাটেল। আগামী শনিবার দুবাইতে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। পরের মাসের তিন তারিখ থেকে শুরু সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টেস্ট।