মুম্বই ও রাজকোট সহ দেশের একাধিক শহরে রঞ্জি ম্য়াচের দ্বিতীয় দিন শুরু হলো দেরিতে। আংশিক সূর্যগ্রহণের জন্য় মেঘাচ্ছন আকাশ ও আলোর অভাবেই সময়মতো শুরু করা যায়নি খেলা।
দশকের শেষ সূর্যগ্রহণ দেখা যাচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তেই। কিন্তু ভারতে সেভাবে দৃশ্য়মান নয় "রিং অফ ফায়ার" বা আগুনের আংটি। ১৭২ বছর আগে পৃথিবীর মানুষ এই দৃশ্য় দেখেছিলেন। ফের একবার সেই সুযোগ এসেছে।
বৃহস্পতিবার সৌদি আরব ও রিয়াদে প্রথম সূর্যগ্রহণ দেখা যায়। দেখতে পাওয়ার কথা কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, কেরালা, মহারাষ্ট্র ও দিল্লির বেশ কিছু অংশ থেকে। মুম্বই এবং রাজকোটে প্রভাব ফেলেছে সূর্যগ্রহণ। ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে মুম্বই এবং রেলওয়ে ম্য়াচে প্রভাব ফেলেছে সূর্যগ্রহণ। উত্তরপ্রদেশ ও সৌরাষ্ট্র ম্য়াচ, মাইসুরুতে কর্ণাটক-হিমাচল প্রদেশ ম্য়াচও তার ব্য়তিক্রম নয়।
আরও পড়ুন-সৌরভের হস্তক্ষেপ, রঞ্জিতে খেলতে হবে না বুমরাকে
নিয়মাফিক ভাবে রঞ্জি শুরু হয় সকাল ৯টা ৩০ মিনিট থেকে। কিন্তু সূর্যের রাস্তা রুখে দেওয়া চাঁদের জন্য় আলোর সমস্য়া হয়েছে ম্য়াচে। এবিপি নিউজের রিপোর্ট বলছে এদিন দেশে ১৭টি ম্য়াচের প্রথম সেশন শুরু হয়েছে দেরিতে। কোথাও কোথাও প্রায় দু'ঘণ্টা দেরিতে শুরু হচ্ছে বলেই জানা গিয়েছে।
সকাল ৯টা ৪ মিনিট থেকে সূর্যগ্রহণ দৃশ্যমান হওয়ার কথা। সর্বাধিক গ্রহণ অবস্থা হবে সকাল ১০টা ৪৭ মিনিটে এবং পূর্ণগ্রাস গ্রহণ প্রশান্ত মহাসাগরের গুয়ামে দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে এ শেষ দেখা যাবে।ভারতে, এই সূর্যগ্রহণের সর্বোচ্চ সময়কাল ৩ মিনিট। দক্ষিণের রাজ্য়গুলি থেকেই দেখার সম্ভাবনা সর্বাধিক। আর ওই অঞ্চলেই রঞ্জির অধিকাংশ ভেন্য়ু।