Advertisment

প্রয়াত অলিম্পিয়ান সমীর রায়

হেলসিঙ্কি অলিম্পিকে খেলা ভারতীয় ফুটবল দলের কোনও সদস্যই আর জীবিত রইলেন না। প্রয়াত হলেন সেই টিমের শেষ জীবিত সদস্য সমীর কুমার রায়ও। ময়দানে পল্টু নামেই পরিচিত ছিলেন তিনি।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Samir Roy, the last surviving member of the 1952 Helsinki Olympics indian football team passed away

প্রয়াত অলিম্পিয়ান সমীর রায়

হেলসিঙ্কি অলিম্পিকে খেলা ভারতীয় ফুটবল দলের কোনও সদস্যই আর জীবিত রইলেন না। প্রয়াত হলেন সেই টিমের শেষ জীবিত সদস্য সমীর কুমার রায়ও। ময়দানে পল্টু নামেই পরিচিত ছিলেন তিনি।

Advertisment

গত শনিবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন তিনি। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৯০। রেখে গেলেন স্ত্রী কৃষ্ণা রায়কে। সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন টুইট করেই শোকবার্তা জ্ঞাপন করেছে।

আরও পড়ুন: প্রয়াত কিংবদন্তি গোলকিপার গর্ডন ব্যাংকস

শৈলেন মান্না, মেওয়ালাল, ভেঙ্কটেশ, সালে, ব্যোমকেশ বসুরা আগেই ইহলোক ত্যাগ করেছিলেন। কিছুদিন আগে আমেদ খানও প্রাক্তন সতীর্থদের দলেই নাম লিখিয়েছিলেন। প্রদীপের শেষ সলতের মতো টিমটিম করে জ্বলছিলেন পলটু রায়। বার্ধক্যজনিত একাধিক রোগভোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। চার বছর আগেই অ্যালঝাইমার্সে আক্রান্ত হন তিনি।



পঞ্চপাণ্ডবের জামানায় লাল-হলুদল জার্সিতে মাঝমাঠে ফুল ফুটিয়েছিলেন তিনি। ১৯৫০-৫২ পর্যন্ত ইস্টবেঙ্গলের হয়ে লিগ, শিল্ড. ডুরান্ড ও ডিসিএম কাপ জিতেছেন একাধিকবার। এখানেই শেষ নয় তিনবার বাংলাকে দিয়েছিলেন সন্তোষ ট্রফিও। ইস্টবেঙ্গলে খেলতে খেলতেই জাতীয় দলের দরজা খুলে গিয়েছিল তাঁর। খেলা ছাড়ার পর বার্ন স্ট্যান্ডার্ডে বড় পদেই চাকরি পেয়েছিলেন তিনি। এরপর থেকেই মাঠের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ইস্টবেঙ্গলের জীবনকৃতি সম্মানেও ভূষিত হয়েছিলেন পলটু রায়।

AIFF East Bengal
Advertisment