প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তালিকায় কেউ ছিলেন না। তাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় সিএবি সভাপতি পদে পুনর্নির্বাচিত হলেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। সিএবি-র মসনদে আরও একবার তিনি। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের পাঁচ সদস্যের কমিটিই সিএবি-তে ক্ষমতায়। তবে সৌরভ পুরো পাঁচ বছরের জন্য সিএবি সভাপতি থাকতে পারবেন না। বোর্ডের সংবিধান অনুযায়ী, কুলিং অফ পিরিয়ডে যাওয়ার যাবেন আগামী বছরেই। ২০২০ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত সিএবি সভাপতি থাকছেন সৌরভ।
বিসিসিআই-য়ের সংবিধান অনুযায়ী, কোনও রাজ্য ক্রিকেট সংস্থায় ছয় বছরের বেশি পদাধিকারী থাকতে পারবেন না কেউ। ২০১৪ সালে ডালমিয়া জমানায় যুগ্ম সচিব ছিলেন তিনি। তারপরেই প্রেসিডেন্টের মসনদে বসেন তিনি। সেই হিসেবেই ২০২০ সালের জুলাই মাসে ছয় বছর পূর্ণ হওয়ায় তিন বছরের বাধ্যতামূলক কুলিং অফ পিরিয়ডে যাবেন তিনি।
২০১৫ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পরে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এলেন সৌরভ। এর আগে জগমোহন ডালমিয়ার আকস্মিক প্রয়াণে তিনি সিএবি সভাপতির চেয়ারে বসেছিলেন। সভাপতি সৌরভের সঙ্গে এবারও থাকছেন ডলমিয়া-পুত্র অভিষেক। যুগ্ম সচিবের পদ থেকে অভিষেক ডালমিয়া এবার সচিব পদে নির্বাচিত হলেন। টাউন ক্লাবের দেবব্রত দাস সিএসবি-র একমাত্র যুগ্ম সচিব।
সিএবি-র তরফে প্রেস রিলিজে সুশান্ত রঞ্জন উপাধ্যায় জানান, "আমি নির্বাচনী আধিকারিক হিসেবে ঘোষণা করছি, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।"
অফিস বিয়ারার: সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (সভাপতি), অভিষেক ডালমিয়া (সচিব), নরেশ ওঝা (সহ-সভাপতি), দেবব্রত দাস (যুগ্ম সচিব), দেবাশিস গঙ্গোপাধ্য়ায় (কোষাধ্যক্ষ)
অ্যাপেক্স কাউন্সিল: অর্ধেন্দু কুমার ঘোষ, রাজীব ঘোষ, সম্রাট ভৌমিক, সঞ্জয় দত্ত, সুব্রত সাহা, গৌতম গোস্বামী, জয়দীপ কোলে, মিন্টু দাস, নুমাজার মেহতা, প্রবীর চক্রবর্তী, সুশান্ত বন্দোপাধ্য়ায়
Read the full article in ENGLISH