/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2019/09/Sri-Lanka_.jpg)
পাকিস্তান সফরে যাওয়া নিয়ে আরও অনিশ্চয়তা শ্রীলঙ্কা দলের (টুইটার)
পাকিস্তান সফরে বড়সড় জঙ্গি হামলার মুখে পড়তে পারে শ্রীলঙ্কা। ২০০৯-এর পরে ২০১৯- দশ বছর পরে আরও একবার শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটাররা সন্ত্রাসী হামলার সামনে পড়তে পারে। এমনটাই সাফ জানিয়ে দেওয়া হল শ্রীলঙ্কার তরফে। বেশ কিছুদিন ধরেই শ্রীলঙ্কার পাকিস্তান সফরে যাওয়া নিয়ে চাপান উতোর চলছিল। শ্রীলঙ্কা বোর্ড সফরে রাজি হলেও প্রায় ১০ জন প্রথমসারির লঙ্কান ক্রিকেটার ইতিমধ্যেই পাকিস্তান সফর থেকে সরে দাঁড়িয়েছে। তারপর পাকিস্তানের মন্ত্রী অভিযোগের আঙুল তুলেছিলেন ভারতের দিকে। তার বক্তব্য ছিল, ভারতের চাপের কাছে নতি স্বীকার করেই শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটাররা আসতে চাইছেন না পাকিস্তানে।
বুধবারেই শ্রীলঙ্কান ক্রীড়ামন্ত্রী হারিন ফার্নান্দো পাক মন্ত্রীর সেই দাবি খারিজ করে বলেছিলেন, কোনও চাপ নয়, স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়িয়েছেন মালিঙ্গারা। তারপর শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে এবার সরকারি বিবৃতিতে জানিয়ে দেওয়া হল, শ্রীলঙ্কা দলের উপরে সম্ভাব্য জঙ্গি হামলার আশঙ্কার কথা।
Update: Sri Lanka's Tour of Pakistan #PAKvSL
SLC has been advised to take extreme care, and ‘reassess’ the situation, before embarking on the Pakistan tour. https://t.co/8eYSuiWjog— Sri Lanka Cricket ???????? (@OfficialSLC) September 11, 2019
আরও পড়ুন ভারতীয় প্ররোচনা নয়, পাক মন্ত্রীর দাবি ওড়ালেন শ্রীলঙ্কান ক্রীড়ামন্ত্রী
কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে বিশ্বস্ত সূত্রে খবর এসেছে, শ্রীলঙ্কা দলের উপরে সন্ত্রাসী হানা হতে পারে, জানাল শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড। আপাতত সফর বাতিল না করা হলেও, কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পুনরায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যালোচনার আর্জি জানিয়েছে শ্রীলঙ্কা বোর্ড।
আরও পড়ুন সফর বাতিলের জন্য় শ্রীলঙ্কার খেলোয়াড়দের হুমকি দিয়েছে ভারত, তোপ পাক মন্ত্রীর
যদিও পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে বারেবারেই জানানো হচ্ছে, শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে, এমন কোনও খবর তাদের কাছে নেই। পাশাপাশি পর্যাপ্ত নিরাপত্তারও বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। এরপরেই পিসিবি তাদের সরকারি টুইটারে লেখে, "শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডের সরকারি বিবৃতি আমরা দেখেছি। পিসিবি আরও একবার জানাচ্ছে, শ্রীলঙ্কা দলের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তা বন্দোবস্ত করা হবে।"
Read the full article in ENGLISH