আফগানিস্তান: ১৪৭/৬
পাকিস্তান: ১৪৮/৫
বাগে পেয়েও পাকিস্তানকে হারাতে পারল না আফগানিস্তান। চার-চারটে ছক্কায় জয়ের হ্যাটট্রিক সম্পন্ন করলেন আসিফ আলি। আফগানিস্তানের ১৪৮ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে বাবর আজম ফের একবার অর্ধশতরান করলেন।
আরও পড়ুন: শেষ ওভারে ১৩ তুলতে পারল না বাংলাদেশ! হেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় সাকিবদের
আফগানিস্তানের দেড়শ-র কিছু কম রান চেজ করতে নেমে পাকিস্তান একসময় বাবর আজম (৪৭ বলে ৫১) এবং ফখর আজমের (২৫ বলে ৩০) ব্যাটে ভর করে জয়ের সামনেই পৌঁছে গিয়েছিল। সেখান থেকে নিয়মিত উইকেট হারিয়ে পাকিস্তান ১২৪/৫ হয়ে গিয়ে ব্যাপক সমস্যায় পড়ে যায়।
আরও পড়ুন: বিশ্বকাপে রাসেলের ‘হিরের হাঁস’! বাংলাদেশ ম্যাচে লজ্জার রেকর্ডে শিরোনামে তারকা, রইল ভিডিও
রশিদ, মুজিব উর রহমানদের বোলিংয়ের সামনে যখন বেশ ছন্নছাড়া পাকিস্তান, সেই সময়েই ব্যাট হাতে জ্বলে উঠলেন আসিফ আলি। ৭ বলে ২৫ রানের ইনিংসে একাই খেলা ঘুরিয়ে দেন। ১৯ তম ওভারে করিম জানাতের ওভারের প্রথম, তৃতীয়, পঞ্চম এবং ষষ্ঠ বলে চারটে ছক্কা হাঁকিয়ে এক ওভার বাকি থাকতেই দলকে জয়ে পৌঁছে দেন। তিনিই ম্যাচের সেরা।
আফগানিস্তানের বোলিংয়ে যথারীতি ফুল ফোটালেন রশিদ খান। ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে আউট করেন বাবর আজম এবং মহম্মদ হাফিজকে। মুজিব উর রহমান ৪ ওভারে ১৪ রান খরচ করে নেন ১ উইকেট।
আরও পড়ুন: আউট না হয়েও মাঠ ছাড়লেন পোলার্ড! বেনজির কারণ প্রকাশ্যে আসতেই ব্যাপক হইচই
তার আগে টসে জিতে প্ৰথমে ব্যাট করতে নেমে আফগানরা স্কোরবোর্ডে ১৪৭/৬-এর বেশি তুলতে পারেনি। ইমাদ ওয়াসিম, শাহিন আফ্রিদিদের বোলিংয়ের সামনে আফগানরা ৩৩/৩, ৩৯/৪ এবং ৬৪/৫ হয়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে আফগানিস্তানকে টানেন নাজিবুল্লা জাদরান (২১ বলে ২২), মহম্মদ নবি (৩২ বলে ৩৬৫) এবং গুলাবদিন নাইবরা (২৫ বলে ৩৫)। সপ্তম উইকেটে নবি-নাইব জুটি ৭১ রানের জুটিতে আফগানিস্তানকে ভাল জায়গায় পৌঁছে দিয়েছিল।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন