Advertisment

বাছাই খেলার খবর: কেন্দ্রীয় পুরস্কারের কমিটিতে এবার শেওয়াগ, আইএসএল প্রস্তাব এবং হার্দিকের সমালোচনা

দিনের সেরা খেলার খবর পড়ুন এক ক্লিকে- আর্থিক ক্ষতি এড়াতে আইএসএলে ফি মকুবের প্রস্তাব দিল ফ্র্যাঞ্চাইজিরা। হার্দিককে বিঁধলেন পাঠান। নির্বাচনী প্যানেলে শেওয়াগ।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
NULL

শেওয়াগ

শেওয়াগ এবার নির্বাচক। হার্দিক পান্ডিয়া ম্যাচ উইনার নন, জানালেন পাঠান। আইএসএল কর্তৃপক্ষকে আবেদন ফ্র্যাঞ্চাইজিদের।

Advertisment

পুরস্কার কমিটিতে শেওয়াগ

publive-image শেওয়াগ

ক্রীড়ামন্ত্রকের তরফে ১২জনের একটি নির্বাচনী প্যানেল গঠন করা হল। যারা চলতি বছরের জাতীয় পুরস্কার প্রাপকদের নাম চূড়ান্ত করবেন। এই নির্বাচকদের মধ্যে রয়েছেন বীরেন্দ্র শেওয়াগ, হকির তারকা সর্দার সিং, প্যারালিম্পিক পদকজয়ী দীপা মালিকের মত তারকারা। এই নির্বাচনী প্যানেলের শীর্ষে থাকছেন সুপ্রিমকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি মুকুন্দকাম শর্মা।

প্যানেলের অন্যন্যদের মধ্যে রয়েছেন প্রাক্তন টেবিল টেনিস তারকা মোনালিসা বড়ুয়া মেহতা, বক্সার ভেঙ্কটেশ্বন দেবরাজন, ধারাভাষ্যকার মনীশ বাতাভিয়া এবং দুই সাংবাদিক- অলোক সিনহা, নিরু ভাটিয়া। এছাড়াও, এই কমিটিতে কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক, সাই, স্পোর্টস ডেভেলপমেন্টের জয়েন্ট।সেক্রেটারি এবং টপ স্কিমের একজন করে প্রতিনিধি থাকবেন।

ক্রীড়ামন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, পুরস্কার নির্বাচনের জন্য একটি মাত্র প্যানেলকে রেখেই এগোনো হবে।একাধিক কমিটি বিতর্ক এবং বিভ্রান্তির জন্ম দেবে। পাশাপাশি জানানো হয়েছে, দ্রোনাচার্য পুরষ্কারের নাম চূড়ান্ত করার সময় কমিটির চেয়ারম্যান দুজন প্রাক্তন দ্রোনাচার্য জয়ী কোচের মতামত নেবেন।

Read the full article in ENGLISH

হার্দিক পান্ডিয়া ও পাঠান

publive-image হার্দিক পান্ডিয়া

একদিন আগেই বাবা হয়েছেন। তার পরের দিনই হার্দিককে বিঁধলেন ইরফান পাঠান। সরাসরি জানিয়ে দিলেন, বেন স্টোকস বিশ্বের একনম্বর অলরাউন্ডার। হার্দিক তো প্রথম দশেই নেই।

কিছুদিন আগেই পাঠান টুইট করেছিলেন, দেশে অলরাউন্ডার নেই বলে। সেই সময় অনেক নেটিজেনই পাঠানকে হার্দিক পান্ডিয়ার কথা জানিয়ে রেখেছিলেন। তবে ক্রিকেট.কম এর এক ভিডিও ইন্টারভিউতে পাঠান জানিয়েছেন, "দীর্ঘদিন ধরে ইংল্যান্ডকে ম্যাচ জিতিয়ে বেন স্টোকস এক নম্বর জায়গা দখল করেছেন। ভারতেরও এমন কোনো অলরাউন্ডার খোঁজা উচিত যে দেশকে ম্যাচ জেতাতে সাহায্য করবে। যুবরাজ সিং ম্যাচ উইনার ছিলেন।"

হার্দিক পান্ডিয়াকে নিয়ে এরপরেই মুখ খুলেছেন তিনি। জানিয়েছেন, "দুর্ভাগ্যবশত, হার্দিক পান্ডিয়া কোনো ফরম্যাটেই সেরা দশে নেই। ওর মধ্যে যে প্রতিভা রয়েছে তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। ও যদি নিজের সামর্থ্যমত পারফর্ম করা শুরু করে তাহলে ভারতীয় দল অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠবে।"

পাঠান এর পরে আরও বলেছেন, "আমাদের বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, রোহিত শর্মার মত ক্রিকেটার রয়েছে। শামি, ইশান্ত, বুমরার মত দুরন্ত বোলার রয়েছে। অশ্বিন, জাদেজার মত স্পিনারও আছে। তবে এমন একজন যদি থাকত যে ব্যাট ও বল দুই বিভাগেই সাবলীল, একজন প্রকৃত অলরাউন্ডার। ইন্ডিয়ার আসলে একজন ম্যাচ উইনিং অলরাউন্ডারের প্রয়োজন।"

পাঠান নিজেও একজন অলরাউন্ডার ছিলেন। তিনি তাই অলরাউন্ডারের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে জানিয়েছেন, "এই অলরাউন্ডারের জন্যই ইংল্যান্ড আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। ইংরেজদের ভালো ক্রিকেটার রয়েছে তবে স্টোকস ওদেরকে অন্য মাত্রায় পৌঁছে দিয়েছেন। ভারতেও ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপ জয়ের কথা উঠলে কপিল পাজির কথা ওঠে। জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে ওই দুরন্ত ইনিংস না খেললে আজ আমরা বিশ্বকাপই জিততে পারতাম না।"

Read the full article in English

লিগ আয়োজকদের আবেদন ফ্র্যাঞ্চাইজিদের

publive-image আইএসএল ট্রফি

অতিমারীর কারণে প্রবল আর্থিক ক্ষতির মুখে প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজি। তাই আইএসএলে অংশগ্রহকারী দল গুলি এবার সরাসরি আয়োজক এফডিএসএল-এর কাছে আবেদন জানাল যাতে ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি কিছুটা হলেও কমিয়ে দেওয়া হয়। যদি এফডিএসএল এতে রাজি হয়, তাহলে ফ্র্যাঞ্চাইজিরা নিজেদের ক্ষতি অনেকটাই পূরণ করতে পারবে।

বর্তমানে প্রত্যেক সিজনেই দলগুলো গড়ে ৩০ কোটি টাকা ক্ষতির মুখে পড়ে। তাদের উপার্জনের একমাত্র উপায় সেন্ট্রাল পুলের রেভিনিউ সিস্টেম। যা নিয়মে প্রত্যেক মরশুমে ফ্র্যাঞ্চাইজিরা ১৩ কোটি টাকা পেয়ে থাকে। তবে ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি দিতে হওয়ায় সেই আয়ের অর্থ সেভাবে উপভোগ করতে পারে না দলগুলো। কত টাকা ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি দিতে হয়? এই বিষয়ে খোলসা করে কিছু না জানানো হলেও অঙ্কটা ১৩-১৬ কোটি টাকা প্রতি দলের জন্য।

আরও পড়ুন

তরুণীর সুরে সাড়া হরিণের! সিনেমা নয় বাস্তবেই এমন কাণ্ড, দেখুন ভিডিও

এই মরশুমে ফ্র্যাঞ্চাইজিরা আগে থেকেই হিসাব করে রেখেছে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তেই হবে। একটি মাত্র শহরে বায়ো বাবল নিরাপত্তায় খেলতে হওয়ায় খরচ বাড়বেই। নভেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত লিগ আয়োজন করার বিষয়ে এখনও পর্যন্ত এগিয়ে গোয়া। প্রাক মরশুম শুরু হবে অক্টোবরে।

বেঙ্গালুরু এফসি-র সিইও মন্দার তামহানে জানান, "অতিমারীর কারণে একটা মাত্র রাজ্যে ক্লোজড ডোরে টুর্নামেন্ট আয়োজন করায় ফ্র্যাঞ্চাইজিদের আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবেন। এই কারণেই আমরা এই মরশুমে ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি কম নেওয়ার আবেদন করেছি।"

একটা মাত্র রাজ্যেই লিগ অনুষ্ঠিত হতে চলায় যাতায়াত খরচ বাঁচানোর বিষয়ে অনেকটাই আশাবাদী ক্লাবগুলো। তবে ছয় মাস একই হোটেলে থাকতে হওয়ায় খরচ অনেকটাই বাড়বে। হোম ম্যাচের সুবিধা না থাকায় টিকিট বিক্রির প্রাপ্য লভ্যাংশ যেমন পাওয়া যাবে না, তেমনই বিজ্ঞাপনী প্রোমোশনের কাজও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এমনটাই অনুমান ফ্র্যাঞ্চাইজিদের।

জানা গিয়েছে, এই বিষয়ে অগাস্টেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে লিগ কর্তৃপক্ষ। সেই সময়েই লিগের চূড়ান্ত ভেন্যু, সূচি প্রকাশ করা হবে।

Read the Full article in ENGLISH

Virender Sehwag Hardik Pandya Indian Football ISL 2018 Irfan Pathan
Advertisment