নারীবিদ্বেষী মন্তব্য করার জন্য অভিযুক্ত হতে হয়েছে জাপানে অনুষ্ঠিত হতে চলা অলিম্পিকের আয়োজক কমিটির প্ৰধান ইয়োশিরো মোরি। তারপরেই ৮৩ বছরের এই ক্রীড়া প্রশাসক ক্ষমা চেয়ে নিলেন।
জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মোরি কিছুদিন আগেই জাপানের অলিম্পিক কমিটির বৈঠকে বলে বসেছিলেন, মেয়েরা অতিরিক্ত কথা বলে। "মেয়েদের মধ্যে সংঘাতপূর্ণ মনোভাব থাকে। কেউ একজন হাত তুললেই অন্যরা কথা বলার ইচ্ছা অনুভব করে। প্রত্যেকেই কিছু না কিছু বলে বসে শেষপর্যন্ত। যদি আমাদের বোর্ড সদস্য পদে অতিরিক্ত মেয়েদের অন্তর্ভুক্তি ঘটে তাহলে কথা বলার জন্য সময় বরাদ্দ করে দেওয়া হোক। না হলে আমরা কোনোদিনই ফিনিশ করতে পারব না।"
আরো পড়ুন: কোহলিকে সম্মান জানানোয় আইসিসিকে একহাত ব্রডের, প্রবল বিদ্রূপে বিতর্ক তুঙ্গে
এমন ঘটনার পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিস্ফোরণ ঘটে। অলিম্পিকের মতাদর্শের সঙ্গে তাঁর এমন মনোভাবের সাযুজ্য নেই। এমন দাবি তুলেই তাঁর পদত্যাগের দাবিতে সরব হয় জাপান। তীব্র প্রতিক্রিয়া টের পেয়েই মোরি সঙ্গেসঙ্গে ক্ষমা চেয়ে নেন সাংবাদিক সম্মেলন করে। তবে নিজের পদত্যাগ করবেন না স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন।
ইয়োশিরো মোরি জাপানের বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ। প্রাক্তন এই প্রধানমন্ত্রী দেশের ক্রীড়ামহলের সঙ্গে নানা ভাবে জড়িত। জাপানের রাগবি কমিটিরও প্রধান তিনি। ২০১৩ সালে টোকিও অলিম্পিক শহর হিসাবে মনোনীত হওয়ার পর জাপান সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়ে আয়োজক কমিটির প্রধান হয়েছেন। সাত বছর ধরে অলিম্পিকের মহাযজ্ঞের সঙ্গে জড়িত তিনি। শেষে তিনিই কিনা এমন অবিবেচকের মত মন্তব্য করে বসলেন!
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন
নারীবিদ্বেষী মন্তব্য করে বিতর্কে অলিম্পিক আয়োজক কমিটির প্রধান, ক্ষমা চাইলেন
ইয়োশিরো মোরি জাপানের বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ। ৮১ বছর বয়সী প্রাক্তন এই প্রধানমন্ত্রী জাপানের ক্রীড়াজগতের সঙ্গে নানাভাবে জড়িত।
Follow Us
নারীবিদ্বেষী মন্তব্য করার জন্য অভিযুক্ত হতে হয়েছে জাপানে অনুষ্ঠিত হতে চলা অলিম্পিকের আয়োজক কমিটির প্ৰধান ইয়োশিরো মোরি। তারপরেই ৮৩ বছরের এই ক্রীড়া প্রশাসক ক্ষমা চেয়ে নিলেন।
জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মোরি কিছুদিন আগেই জাপানের অলিম্পিক কমিটির বৈঠকে বলে বসেছিলেন, মেয়েরা অতিরিক্ত কথা বলে। "মেয়েদের মধ্যে সংঘাতপূর্ণ মনোভাব থাকে। কেউ একজন হাত তুললেই অন্যরা কথা বলার ইচ্ছা অনুভব করে। প্রত্যেকেই কিছু না কিছু বলে বসে শেষপর্যন্ত। যদি আমাদের বোর্ড সদস্য পদে অতিরিক্ত মেয়েদের অন্তর্ভুক্তি ঘটে তাহলে কথা বলার জন্য সময় বরাদ্দ করে দেওয়া হোক। না হলে আমরা কোনোদিনই ফিনিশ করতে পারব না।"
আরো পড়ুন: কোহলিকে সম্মান জানানোয় আইসিসিকে একহাত ব্রডের, প্রবল বিদ্রূপে বিতর্ক তুঙ্গে
এমন ঘটনার পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিস্ফোরণ ঘটে। অলিম্পিকের মতাদর্শের সঙ্গে তাঁর এমন মনোভাবের সাযুজ্য নেই। এমন দাবি তুলেই তাঁর পদত্যাগের দাবিতে সরব হয় জাপান। তীব্র প্রতিক্রিয়া টের পেয়েই মোরি সঙ্গেসঙ্গে ক্ষমা চেয়ে নেন সাংবাদিক সম্মেলন করে। তবে নিজের পদত্যাগ করবেন না স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন।
ইয়োশিরো মোরি জাপানের বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ। প্রাক্তন এই প্রধানমন্ত্রী দেশের ক্রীড়ামহলের সঙ্গে নানা ভাবে জড়িত। জাপানের রাগবি কমিটিরও প্রধান তিনি। ২০১৩ সালে টোকিও অলিম্পিক শহর হিসাবে মনোনীত হওয়ার পর জাপান সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়ে আয়োজক কমিটির প্রধান হয়েছেন। সাত বছর ধরে অলিম্পিকের মহাযজ্ঞের সঙ্গে জড়িত তিনি। শেষে তিনিই কিনা এমন অবিবেচকের মত মন্তব্য করে বসলেন!
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন