Advertisment

'লাইক আ ট্রেসার বুলেট', ভুবনেশ্বরও বুঝে যান শঙ্করের এই থ্রো ঠিকানা লেখা

রস টেলর, বিপক্ষের অন্যতম কাঙ্খিত শিকার তিনি। ক্রিকেটের ক্ষুদ্রতম ফর্ম্যাট জানে নিউজিল্যান্ডের এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান যে কোনও মুহূর্তে ম্যাচের রঙ বদলে দিতে পারেন। টেলরের উইকেট সবসময় দামি।

author-image
IE Bangla Web Desk
New Update
Vijay Shankar's bullet throw and Bhuvne

'লাইক আ ট্রেসার বুলেট', ভুবনেশ্বরও বুঝে যান শঙ্করের এই থ্রো ঠিকান লেখা (ছবি-টুইটার)

রস টেলর, বিপক্ষের অন্যতম কাঙ্খিত শিকার তিনি। ক্রিকেটের ক্ষুদ্রতম ফর্ম্যাট জানে, নিউজিল্যান্ডের এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান যে কোনও মুহূর্তে ম্যাচের রঙ বদলে দিতে পারেন। টেলরের উইকেট সবসময় দামি। রোহিত শর্মার দলের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।

Advertisment

গত শুক্রবার ভারত বনাম নিউজিল্যান্ডের দ্বিতীয় টি-২০ ম্যাচের ঘটনা। কিউয়ি ইনিংসের ১৯ নম্বর ওভার চলছে। মিচেল স্যান্টনারের সঙ্গে রান বাড়ানোর খেলায় মত্ত টেলর। ভুবনেশ্বরের এই ওভারের শেষ বলটায় স্যান্টনার লং-অফে শট নিয়ে দৌড়তে শুরু করেন। লং-অফে তখন ফিল্ডিং করছিলেন বিজয় শঙ্কর। রোহিতের দলের ৫৯ নম্বর জার্সিধারী স্যান্টনারের বল ধরেই উইকেট লক্ষ্য করে থ্রো করেন। টেলর তখন মরিয়া রান ক্রিজে ঢোকার জন্য। শঙ্করের বিদ্যুৎ গতির থ্রো সরাসরি এসে উইকেট ছিটকে দেয়। বল উইকেটে আসার ঠিক আগের মুহূর্তে ভারতের অভিজ্ঞ পেসার ভুবি বুঝে যান শঙ্করের এই থ্রো ঠিকানা লেখা। এর পরিণতি রান আউট। ভারতীয় দলের হেডস্যার রবি শাস্ত্রী যখন ধারাভাষ্যকারের ভূমিকায় ধরা দিতেন, তখন তাঁর মুখে একটা কথা অত্যন্ত প্রচলিত হয়েছিল। ব্যাটসম্যান বুলেট গতির শট মারলেই তিনি বলতেন, "লাইক আ ট্রেসার বুলেট"। শঙ্করের এই থ্রো-ও বলা যায় সেরকমই। 

আরও পড়ুন: অকল্যান্ডে ডিআরএস বিতর্ক, প্রশ্নের মুখে প্রযুক্তি

সোশ্যাল মিডিয়া সরগরম এই থ্রো নিয়ে। শঙ্কর শুধু ভাল থ্রো-ই করেননি, আট বলে ১৪ রানের ক্যামিও ইনিংসও খেলেছেন। নিদহাস ট্রফির শঙ্কর এখন অনেকটাই বদলে গিয়েছেন। ব্যাটে-বলে অবদানও রাখছেন তিনি। এই মুহূর্তে বিশ্বের অন্যতম সেরা ফিল্ডিং সাইড ভারত। আসন্ন বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে শাস্ত্রীর শিষ্যরা ফিল্ডিংয়ে নিজেদের আরও উন্নতি করার চেষ্টা করছেন।

cricket BCCI
Advertisment