শচীন তেন্ডুলকরের একজন সুধীর গৌতম ছিলেন। যেখানেই ক্রিকেট ঈশ্বর খেলতেন সেখানেই ছুটে যেতেন এই সুপারফ্য়ান। দেশের জাতীয় পতাকার রঙে নিজের সারা শরীর রাঙিয়ে হাজির থাকতেন স্টেডিয়ামে। পিঠে তেন্ডুলকর আর দশ নম্বর লেখা থাকত তাঁর। শঙ্খ বাজিয়ে ভারতের পতাকা হাতে গলা ফাটাতেন শচীন ও ইন্ডিয়ার হয়ে।
শচীনের সুধীরের কথা সর্বজনবিদিত। কিন্তু বিরাট কোহলিরও রয়েছে একজন পিন্টু বেহরা। ওড়িশা থেকে বিশাখাপত্তনমে সে এসেছে শুধু একবার বিরাট কোহলির সঙ্গে দেখা করবেন বলে। পিন্টুকে দেখে আপ্লুত ভারত অধিনায়ক। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টে নামার আগেই কিং কোহলি দেখা করেন পিন্টুর সঙ্গে। কোহলি তাঁকে দেখে চমকে গিয়েছেন। কারণ পিন্টুর সারা শরীর শুধু ভারত অধিনায়কেরই ট্য়াটু। কোহলির অভিব্য়ক্তি বুঝিয়ে দিচ্ছে যে, সুপার ফ্য়ান তাঁকে কত'টা ছুঁয়ে গিয়েছে।
আরও পড়ুন: মেসি-রোনাল্ডোর মধ্য়ে কাকে সেরা বাছলেন বিরাট কোহলি?
পিন্টুর কাছে কোহলি ভগবান। তিনি বলছেন, "মানুষ ফ্য়াশনের জন্য় ট্য়াটু করে। কিম্বা ভগবানের প্রতি শ্রদ্ধা থেকে। আমার কাছে কোহলি ভগবান। তাঁর প্রতি ভালবাস আর ক্রিকেটের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই এই ট্যাটু করা। এখনও পর্যন্ত কোহলি যা যা অর্জন করেছেন, তাঁর সবটাই আমার শরীরে রয়েছে। সেই ২০১৬ সালে আমি প্রথম কোহলির ট্যাটু করাই। তারপর থেকে সংখ্য়াটা বেড়েই চলেছে। এখন আমার শরীরে কোহলির ১৫টি ট্য়াটু আছে। প্রথমটা বুকে করিয়েছিলাম। বিশ্বকাপের পরে শেষটা করেছি।"