West Bengal’s State Fruit Revealed: Most People Still Don’t Know! গরমকাল এলেই এসি চালানো যেন রুটিন হয়ে যায় অনেকের জীবনেই। কিন্তু জানেন কি, কয়েকটি সাধারণ ভুলের জন্য আপনার এসির কার্যক্ষমতা যেমন কমে যেতে পারে, তেমনি বাড়তে পারে রক্ষণাবেক্ষণের খরচও?
জেনে নিন এমন ৭টি বিষয় যা এসি চালানোর সময় একদম করা উচিত নয়
১. নিয়মিত সার্ভিস না করা:
এসি সার্ভিস না করলে ফিল্টার বন্ধ হয়ে যায়, ফলে কুলিং কমে ও স্বাস্থ্যের ঝুঁকি বাড়ে। তখন যতই চেষ্টা করুন, মনে হবে এসির হাওয়ায় ঘর ঠান্ডা হচ্ছে না। পাশাপাশি, এতে এসি দ্রুত নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায় কয়েকগুণ।
২. দরজা-জানালা খোলা রাখা:
এসি চালানোর সময় দরজা বা জানালা খোলা থাকলে ঠান্ডা বাতাস বাইরে বেরিয়ে যায়, ফলে বিদ্যুৎ অপচয় হয়। আর, ঘর সহজে ঠান্ডা হতে চায় না। সেই কারণে, আগে দেখে নিন যে ঘরের দরজা বা জানালা ঠিকমতো বন্ধ করা আছে কি না। ভুল করে কোনওটা খোলা নেই তো?
৩. প্রয়োজনের বেশি তাপমাত্রা কমানো:
১৮ ডিগ্রিতে এসি চালালে বেশি ঠান্ডা হলেও বিদ্যুৎ খরচ অনেক বেশি হয়। ২৪-২৬ ডিগ্রি আদর্শ। কিন্তু, আরও বেশি ঠান্ডা চেয়ে অনেকেই এসি মেশিনের ডিগ্রিটা কমিয়ে দেন। এতে দ্রুত ঠান্ডা হলেও আর্থিক ব্যয় বেড়ে যায় অনেকটাই।
৪. ফিল্টার পরিষ্কার না রাখা:
ধুলোময় ফিল্টার ঠান্ডা হাওয়া বন্ধ করে দেয় এবং যন্ত্রের ক্ষতি করে। ফলে, এসি দীর্ঘদিন টিকিয়ে রাখতে ফিল্টার পরিষ্কার করা অত্যন্ত জরুরি। আর, সেটা নিয়মিত করা প্রয়োজন।
৫. ঘন ঘন অন-অফ করা:
বাড়ির এসি ঘন ঘন চালু ও বন্ধ করলে যন্ত্রাংশের ওপর চাপ পড়ে। এতে এসি মেশিনের ক্ষতি হয়। পাশাপাশি বিদ্যুতের বিলও একধাক্কায় বেশি উঠে যায়।
৬. বাইরে থেকে গরম (heat) হাওয়া ঢুকতে দেওয়া:
রান্নাঘর বা রোদ আসছে, এমন জানালার পাশে এসি (Ac) থাকলে কুলিং কমে যায়। ফলে, এতে বিদ্যুতের খরচ যেমন বেশি হয়। তেমনই এসি মেশিনের ওপরও বেশ চাপ পড়ে।
আরও পড়ুন- বলতে পারেন না অনেকেই, পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য ফলের নাম কী জানেন?
৭. খারাপ ইনস্টলেশন:
মনে রাখতে হবে যে, সঠিকভাবে ইনস্টল না করলে এসি কুলিং ঠিকভাবে হবে না এবং যন্ত্রের আয়ুও কমবে।
এই ভুলগুলো (wrong) এড়িয়ে চললে আপনার এসি দীর্ঘদিন ভাল থাকবে, কমবে খরচ আর থাকবে আরাম!