Drone Attack: দুনিয়া কাঁপানো ভয়ঙ্কর ড্রোন ভারতের হাতে, কীভাবে হামলা, কত এমপি ক্যামেরা? জানুন বিরাট সিক্রেট এই তথ্য

Drone Attack: ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাত আবহে সবচেয়ে বেশি ড্রোনের ব্যবহার হয়েছে। ব্যবহার করা হয়েছে অত্যাধুনিক তুর্কি ড্রোন। যার জবাবে ভারত কাজে লাগিয়েছে সামরিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত হার্পি ড্রোন।

Drone Attack: ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাত আবহে সবচেয়ে বেশি ড্রোনের ব্যবহার হয়েছে। ব্যবহার করা হয়েছে অত্যাধুনিক তুর্কি ড্রোন। যার জবাবে ভারত কাজে লাগিয়েছে সামরিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত হার্পি ড্রোন।

author-image
IE Bangla Tech Desk
New Update
drone-camera-megapixels-details-how-they-hit-target-accurately-from-the-sky-

আজকের যুদ্ধ পরিস্থিতি আর আগের মতো নেই। এখন যুদ্ধক্ষেত্রে অস্ত্রের চেয়ে প্রযুক্তি বেশি কার্যকর।

Drone Attack: আজকের যুদ্ধ পরিস্থিতি আর আগের মতো নেই। এখন যুদ্ধক্ষেত্রে অস্ত্রের চেয়ে প্রযুক্তি বেশি কার্যকর। শত্রু দেশের  প্রতিটি পদক্ষেপ, সামরিক কৌশলের উপর এখন ২৪*৭ নজর রাখা হয়।   কখনও কি ভেবে দেখেছেন কিভাবে এই ড্রোনগুলি আকাশ থেকে এত নির্ভুলভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করে? অথবা এই ড্রোনগুলিতে কত মেগাপিক্সেল ক্যামেরা থাকে?

Advertisment

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাত আবহে সবচেয়ে বেশি ড্রোনের ব্যবহার হয়েছে। ব্যবহার করা হয়েছে অত্যাধুনিক তুর্কি ড্রোন। যার জবাবে ভারত কাজে লাগিয়েছে সামরিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত হার্পি ড্রোন। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ইতিমধ্যে সংঘর্ষ বিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতেও যে কোন মূহূর্তে হামলার আশঙ্কা কিন্তু থেকেই যাচ্ছে। যার জেরে সেনাবাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে যে কোন পরিস্থিতিতে ভারতীয় সেনা পুরোপুরি তৈরি রয়েছে। অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগাটা স্বাভাবিক কীভাবে ড্রোনগুলি লক্ষ্যবস্তুতে নির্ভুল আঘাত হানতে সক্ষম? ড্রোনগুলিতে কম এমপি ক্যামেরা থাকে? 

হেলথ ইনস্যুরেন্সের ক্রয়ের আগে কোন কোন বিষয় অবশ্যই জানবেন? না জানলে দুর্ভোগের শেষ থাকবে না

ড্রোনগুলিতে হাই-রেজোলিউশন ক্যামেরা লাগানো থাকে

Advertisment

যুদ্ধে ব্যবহৃত সামরিক ড্রোনগুলিতে সাধারণ মোবাইলের মতো ১২ বা ৪৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা থাকে না। এই ক্যামেরাগুলি খুবই উচ্চ মানের। যার রেজোলিউশন ১০০ মেগাপিক্সেল বা তারও বেশি হতে পারে। এই ক্যামেরাগুলিতে জুম, নাইট ভিশন এবং থার্মাল ইমেজিংয়ের মতো প্রযুক্তিও রয়েছে।

উদাহরণস্বরূপ, MQ-9 Reaper-এর মতো মার্কিন ড্রোনগুলিতে MTS-B মাল্টি-স্পেকট্রাল টার্গেটিং সিস্টেম রয়েছে, যা দিনে হোক বা রাতে, খুব তীক্ষ্ণ এবং স্পষ্ট ছবি তুলতে পারে। ভারত গত কয়েক মাসে আমেরিকার সাথে MQ-9 Reaper এর জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।

আকাশ থেকে কীভাবে একটি নির্ভুল আক্রমণ চালানো যেতে পারে?

ড্রোনটি আকাশে ৩০,০০০ থেকে ৫০,০০০ ফুট উচ্চতায় উড়তে পারে। এত উচ্চতা থেকেও, এটি নীচের লক্ষ্যবস্তু স্পষ্টভাবে দেখতে পারে কারণ এর ক্যামেরাটি উচ্চ জুম এবং এআই সিস্টেম দিয়ে সজ্জিত।

ড্রোনের ক্যামেরাটি মাটিতে থাকায় নিয়ন্ত্রণ কক্ষে লাইভ ভিডিও এবং ছবি পাঠায়। সেখানে বসে থাকা অপারেটররা ঠিক করে কোথায় এবং কখন আক্রমণ করবে। এছাড়াও, ড্রোনটিতে একটি জিপিএস সিস্টেম এবং লেজার গাইডেন্স রয়েছে, যার কারণে ক্ষেপণাস্ত্র বা বোমাটি সঠিক লক্ষ্যবস্তুতে পড়ে।
ড্রোনের ক্যামেরা হল এর চোখ। তার দৃষ্টি যত ভালো, তার আঘাত তত বেশি নির্ভুল। এই কারণেই প্রতিটি দেশ তাদের ড্রোনগুলিকে সবচেয়ে উন্নত ক্যামেরা প্রযুক্তি দিয়ে সজ্জিত করছে। আজ, ড্রোন কেবল একটি যন্ত্র নয় বরং আকাশে উড়ন্ত চোখ এবং অস্ত্রের সংমিশ্রণে পরিণত হয়েছে।

১০-১২ ঘন্টা এসি চালালে এই 'মোড'টি'ই সেরা! জানেন তো? হুহু করে কমবে বিদ্যুৎ বিল

Drone Attack