New Update
/indian-express-bangla/media/media_files/2025/06/11/kG1Jauhru7Lfv5CfpEFK.jpg)
আকাশ থেকে মাটিতে শত্রুপক্ষকে দুরমুশ করতে ভারতের ‘মরণঘাতী ধাক্কা’।
Rudram 4 Hypersonic Missile:ভারতীয় প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা DRDO দ্রুতগতিতে কাজ চালাচ্ছে ‘রুদ্রম সিরিজ’-এর একাধিক অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরিতে
আকাশ থেকে মাটিতে শত্রুপক্ষকে দুরমুশ করতে ভারতের ‘মরণঘাতী ধাক্কা’।
Rudram 4 Hypersonic Missile: চিন-পাকিস্তানের বুক কাঁপাতে আসছে এই হাইপারসনিক ক্ষেপনাস্ত্র! ঝড়েই উড়ে যাবে শত্রু পক্ষ, বিশ্ব দাপট দেখাচ্ছে ভারত
ভারতীয় প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা DRDO দ্রুতগতিতে কাজ চালাচ্ছে ‘রুদ্রম সিরিজ’-এর একাধিক অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরিতে। যার মধ্যে রুদ্রম-৪ হয়ে উঠতে চলেছে দেশের অন্যতম মারাত্মক হাইপারসনিক মিসাইল। এই মিসাইল এতটাই শক্তিশালী যে, একবার লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানলে তা নিশ্চিত ভাবেই ধ্বংস হবে।
আকাশ থেকে মাটিতে শত্রুপক্ষকে দুরমুশ করতে ভারতের ‘মরণঘাতী ধাক্কা’। রুদ্রম-৪ কে বিশেষভাবে ডিজাইন করা হচ্ছে দীর্ঘ পাল্লার ক্রুজ মিসাইল হিসেবে, যার রেঞ্জ ১০০০ কিলোমিটারের বেশি হতে পারে বলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে বর। বিশেষ এই ক্ষেপনাস্ত্র শত্রু রাডারে ধরা পড়বে না। এই নয়া প্রযুক্তি ভারতকে আরও শক্তিশালী করে তুলবে ভবিষ্যতের যে কোন যুদ্ধক্ষেত্রে চূড়ান্ত সাফল্য আনার লক্ষ্যে।
রুদ্রম-২ ও ৩: সফল পরীক্ষা, এবার যুদ্ধক্ষেত্রে মোতায়েনের পালা
রুদ্রম-২-এর সফল পরীক্ষা হয়ে গিয়েছে ২০২৪ সালের মে মাসে, ওড়িশার উপকূলে, সুখোই-৩০ এমকেআই যুদ্ধবিমান থেকে।এটি শত্রুর রাডার টার্গেট করে আঘাত হানে এবং রুশ Kh-31 এর দেশীয় বিকল্প হিসেবে কাজ করবে। রুদ্রম-৩ বর্তমানে নির্মাণাধীন পর্যায়ে রয়েছে। এটি ম্যাক ৫-এরও বেশি গতি অর্জন করতে সক্ষম এবং আধা-ব্যালিস্টিক ফ্লাইট প্যাটার্নের মাধ্যমে রাডার ফাঁকি দিতেও বিশেষ ভাবে সক্ষম।
এক নজরে দেখে নিন রুদ্রম ক্ষেপণাস্ত্র সিরিজ:
মডেল রুদ্রম-২ রেঞ্জ 100+ কিমি ক্ষমতা সুপারসনিক রাডার ধ্বংস
মডেল রুদ্রম-৩ রেঞ্জ 550 কিমি হাইপারসনিক (ম্যাক 5+) ডুয়েল সিকার, বাঙ্কার বিধ্বংসী ক্ষেপনাস্ত্র
মডেল রুদ্রম-৪ রেঞ্জ 1000+ কিমি সাবসনিক দীর্ঘ সময় বাতাসে থেকে টার্গেটকে মাটিতে মিশিয়ে দিতে সক্ষম।
রুদ্রম মিসাইল শুধু রাডারই নয়, শত্রুর বাঙ্কার, হেডকোয়ার্টার, কমিউনিকেশন সেন্টার, এমনকি গভীর এলাকায় থাকা স্ট্র্যাটেজিক ইনফ্রাস্ট্রাকচারেও আঘাত হানতে পারবে। এর GPS ও INS গাইডেড প্রযুক্তি যেকোনো পরিস্থিতিতেই নিশানাকে সঠিক রাখে।