/indian-express-bangla/media/media_files/2025/05/26/rSMzs6gHORnJIrnE7cdq.jpg)
মহাকাশের বুক চিড়ে দুর্ভেদ্য লক্ষ্যভেদে মরিয়া ভারত! চারদশক পর ইতিহাস গড়া স্রেফ সময়ের অপেক্ষা
Indian astronaut mission: ভারতের জন্য আবারও এক গর্বের মুহূর্ত এসে উপস্থিত হয়েছে। ১৯৮৪ সালে রাকেশ শর্মার পর এই প্রথম, ভারত থেকে আরেকজন মহাকাশে যাচ্ছেন। ভারতীয় বিমান বাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভ্রাংশু শুক্লা মে মাসে Ax-4 (Axiom Mission 4) মিশনে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (ISS) এ যাচ্ছেন।
এটি ভারতের মহাকাশ অনুসন্ধানের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত হবে। এই মিশনে শুভ্রাংশ শুক্লা একজন মিশন পাইলট হিসেবে অংশগ্রহণ করবেন। তাঁর সঙ্গে থাকবেন পোল্যান্ডের স্লাভজ উজানস্কি, হাঙ্গেরির টিবোর কাপু এবং আমেরিকার পেগি হুইটসন। এর মধ্যে হুইটসন এই মিশনের কমান্ডার।
আরও পড়ুন- আধ ঘন্টা, ১ ঘন্টা, নাকি ২ ঘন্টা? কতক্ষণ পর এসি বন্ধ করা উচিত? অর্ধেক মানুষ এই ভুলটি করেন
এবং
আরও পড়ুন- এসি চালিয়েও মাইলেজের সঙ্গে আপোষ নয়! গাড়ি চালান সঠিক এই স্পীডে, ৯০% মানুষের কাছেই এটা অজানা
কেন এই মিশন গুরুত্বপূর্ণ?
Ax-4 হলো অ্যাক্সিওম স্পেসের চতুর্থ প্রাইভেট স্পেস মিশন, যার প্রধান উদ্দেশ্য মহাকাশে গবেষণা এবং প্রযুক্তিগত পরীক্ষা চালানো। স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে করে এই চার নভোচারী পাড়ি দেবেন মহাকাশে এবং নাসার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে ফ্যালকন-৯ রকেটে এই অভিযান শুরু হবে।
আরও পড়ুন- ৩০,০০০ টাকার মধ্যে অসাধারণ ডিল! হুড়মুড়িয়ে দাম কমল ল্যাপটপের, সেরার তালিকাটা দেখে চমকে উঠবেন
মহাকাশে তাঁরা বিভিন্ন মাইক্রোগ্রাভিটি এক্সপেরিমেন্ট, বায়োলজিক্যাল ও ফিজিক্যাল সায়েন্স, নতুন প্রযুক্তি এবং যন্ত্রপাতির পরীক্ষা চালাবেন। পুরো মিশনটি ১৪ দিনের হবে এবং এটি মানবজাতির ভবিষ্যৎ মহাকাশ অভিযানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ডেটা সংগ্রহে সাহায্য করবে।
আরও পড়ুন- স্যাটালাইট বেসড ইন্টারনেট এবার ভারতেও! প্রতি কোণায় নেটওয়ার্ক পৌঁছে দেবে মাস্কের Starlink, খরচ কত?
এবং
আরও পড়ুন- সারা মাসে খরচ ৭০০ টাকা! দুর্দান্ত মাইলেজের সেরা ৫ বাইক, দেশের বাজারে যেগুলি কিনতে মানুষের ঢল....
ভারতের জন্য বড় সাফল্য
শুধু একজন নভোচারী পাঠানোই নয়, এই মিশনের মাধ্যমে ভারত দেখাতে চলেছে যে তারা ভবিষ্যতের গগনযান মিশন বা আন্তর্জাতিক সহযোগিতামূলক মহাকাশ প্রকল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে তৈরি। শুভাংশু শুক্লার এই যাত্রা ভারতের তরুণ প্রজন্মকে মহাকাশ গবেষণায় উদ্বুদ্ধ করবে এবং দেশকে বিশ্বমানের গবেষণা ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।