অ্যাপলের iPhone XS, iPhone X এরই আপগ্রেডেড ভার্সন। সেভাবে আলোচনা করার মত কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি iPhone XS ফোনটির মধ্যে। তবে বদল ঘটানো হয়েছে রেটিনা ডিসপ্লে ও স্পিকারের। শব্দ আরও জোরে শোনা যাবে iPhone XS ফোনটি দিয়ে। রেকর্ডিং এর সময় হোক বা ফোনে কথা বলার সময়, আইফোন চিরকালই নয়েজ সরিয়ে দেওয়াতে দক্ষ। একই ভাবে এই ফোনেও সেই সুবিধা দিয়েছে। তবে তার মান আরও অন্তত দেড়গুণ ভালো।
iPhone XS
তবে এবারের ফোনগুলির চলার ক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়েছে ‘A12 Bionic chipset’। প্রথমে সেভেন ন্যানো মিটার প্রসেসর থাকত এই আইফোনের মধ্যে। গেম খেলা ও ভারী কাজ করার জন্য এই নতুন প্রসেসর লাগানো হয়েছে বলে জানিয়েছে কোম্পানি। এই প্রোসেসরের দেখা মিলবে তিনটি ফোনেই। যার ফলে সহজেই চটজলদি যে কোনো কাজ করতে সক্ষম iPhone XS। আইফোনের গ্রাফিক্স নিয়ে নতুন করে বলার আর অপেক্ষা রাখে না। এক ক্লিকেই যে কোনো ভারী গেম খোলার ক্ষমতা রাখে এই ফোন।
আরও পড়ুন : এটাই কি iphone XR?
ব্যবহারকারীরা বাকি ফিচারের মধ্যে ক্যামেরার আপগ্রেড ফিচারের দিকে মূলত নজর দেবেন। এখন নতুন iphone XS এ ১২ এমপির ক্যামেরার মধ্যে অপটিক্যাল ইমেজ স্টেবিলাইজেশন রয়েছে। এছাড়াও, পোর্ট্রেট মোডেও ছবি তুলে সেটিকে এডিট এবং ফটোর ডেপথের পরিবর্তন করতে পারবেন।
অ্যাপল iphone XS এবং iphone XS plus উভয় ফোনেই ভারী গেম খেলা যাবে। অ্যাপল আইফোনের এক্সএস প্লাসের সাথে একটি সুপার রেটিনা ডিসপ্লেতে রয়েছে ২৬৮৮ x ১২৪২ পিক্সেল রেজোলিউশন। অ্যাপল আইফোন এক্স ম্যাক্স এবং আইফোন এক্স এস HDR 10 ডিসপ্লে, দ্রুত প্রতিক্রিয়া জন্য ১২০ হার্জের, 3D টাচ বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
iPhone XS
এর আগে ৯৮ শতাংশ ব্যবসা করেছে আইফোন টেন। iphone XS অবশ্য বহমান তাদের নিজস্ব নচ ডিজাইন সঙ্গে এডজ টু এডজ ডিসপ্লে। ডলবি সাউন্ড ও HDR ভিডিও দেখার অনুভুতি দেবে iphone XS। এর ডিসপ্লে সাইজ ৫.৮ ইঞ্চি। গুজব কে সত্য করে ৬.৫ ইঞ্চির OLED স্ক্রিনের আইফোনটি পরিচিত হবে iphone XS Max নামে।