/indian-express-bangla/media/media_files/2025/06/14/jjfkQPxRQY480QxnA5zG.jpg)
ইরানের এই ৫ 'মারণাস্ত্র' ইজরায়েলের রক্তচাপ বাড়াচ্ছে! ‘ফাতাহ’ থেকে ‘শাহেদ’ ড্রোন, ইরানি শক্তি বুক কাঁপিয়ে দেবে
Israel-Iran conflict:মধ্যপ্রাচ্যে ফের যুদ্ধের দামামা। শুক্রবার সকালে ফের ইরানের উপর বড়সড় হামলা চালায় ইজরায়েল। একাধিক সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে ভয়ঙ্কর আঘাত হানে ইজরায়েলি সেনা। হামলায় মারা যান ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্তা, IRGC প্রধান ও একজন শীর্ষ পরমাণু বিজ্ঞানী। এরপরই জরুরি ভিত্তিতে রাজধানী তেহরানের আকাশসীমা বন্ধ করে দেওয়ার পাশাপাশি সারা দেশে জারি হয়েছে জরুরি অবস্থা। এই আক্রমণের জবাব দিতে তৈরি ইরান। ইতিমধ্যে ইজরায়েলের একাধিক স্থানে ১৫০ ব্যালেস্টিক ক্ষেপনাস্ত্র ছুঁড়েছে ইরান। ইরানের হাতে এমন পাঁচটি ভয়ঙ্কর অস্ত্র রয়েছে, যা ইজরায়েলের রক্তচাপ বাড়াচ্ছে।
ইরানের হামলার জবাবে ইজরায়েলের আয়রন ডোম! কীভাবে কাজ করে এই শক্তিশালী এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম?
ইরানের এই ৫টি শক্তিশালী অস্ত্র ইজরায়েলের জন্য মাথাব্যথার কারণ :
১. ফাতাহ হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক মিসাইল
ইরানের তৈরি ফাতাহ মিসাইল ঘণ্টায় ১৩-১৫ ম্যাক গতিতে এবং ১,৪০০ কিমি রেঞ্জে হামলা করতে সক্ষম। এটি এমন গতিতে আঘাত হানে যে শত্রুর এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমও ধরতে পারে না।
২. আবু মাহদি ক্রুজ মিসাইল
১,০০০ কিমি-রও বেশি রেঞ্জের এই ক্ষেপণাস্ত্র সমুদ্র, স্থল এবং আকাশ থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য। শত্রুর নিশানায় নিখুঁত আঘাত হানতে পারে এই মিসাইল
৩. মোহাজির-১০ ড্রোন
২০২৩ সালে প্রকাশ্যে আসা এই ড্রোন ২৪ ঘণ্টা একটানা উড়তে পারে, ৩০০ কেজি বিস্ফোরক বহন করতে পারে এবং ২,০০০ কিমি দূরত্ব অতিক্রম করতে সক্ষম।
৪. শাহেদ ১৩৬ আত্মঘাতী ড্রোন
‘কামিকাজে ড্রোন’ নামে পরিচিত শাহেদ ১৩৬ ইউক্রেন যুদ্ধে তার কার্যক্ষমতা প্রমাণ করেছে। কম খরচে, এই ড্রোন বড় ক্ষয়ক্ষতি করতে সক্ষম।
৫. ফাতেহ-১১০ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র
৩০০ কিমি রেঞ্জের এই ক্ষেপণাস্ত্র মোবাইল লঞ্চার থেকে ছোঁড়া যায় এবং হিজবুল্লাহ ইতিমধ্যেই এটি ইরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছে।