Advertisment

cyber scams: মাত্র নয় মাসে লুট হাজার হাজার কোটি টাকা, সাইবার জালিয়াতদের বিরুদ্ধে বড় অ্যাকশন MHA-এর

cyber scams: মাত্র ৯ মাসে সাইবার জালিয়াতিরা লুটে নিয়েছেন ১১,৩৩৩ কোটি টাকা। সাইবার ক্রাইম কোঅর্ডিনেশন সেন্টারের তথ্য অনুসারে, ২০২৪ সালের প্রথম নয় মাসে সাইবার জালিয়াতির ঘটনা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

author-image
IE Bangla Tech Desk
New Update
cyber scams

মাত্র ৯ মাসে সাইবার জালিয়াতিরা লুটে নিয়েছেন ১১,৩৩৩ কোটি টাকা।

Cyber Scams: মাত্র ৯ মাসে সাইবার জালিয়াতিরা লুটে নিয়েছেন ১১,৩৩৩ কোটি টাকা। সাইবার ক্রাইম কোঅর্ডিনেশন সেন্টারের তথ্য অনুসারে, ২০২৪ সালের প্রথম নয় মাসে সাইবার জালিয়াতির ঘটনা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। ২০২৪ সালে প্রায় ১২ লাখ সাইবার জালিয়াতির অভিযোগ সামনে এসেছে, যার মধ্যে ৪৫% দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি থেকে এসেছে, যেমন কম্বোডিয়া, মায়ানমার এবং লাওস। ২০২১ সাল থেকে, CFCFRMS প্রায় ৩০.০৫ লাখ অভিযোগ রেকর্ড করেছে, যার অধীনে খোয়া গিয়েছে ২৭,৯১৪ কোটি টাকা।

Advertisment

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সম্প্রতি তার 'মন কি বাত' রেডিও অনুষ্ঠানে নাগরিকদের "ডিজিটাল অ্যারেস্ট" নিয়ে সচেতন করেছেন। ভিডিও কলের মাধ্যমে অজানা ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ না করার উপর জোর দিয়ে মোদী জনসাধারণকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। "আইনের অধীনে ডিজিটাল অ্যারেস্টের" বাস্তবিক কোন ভিত্তি নেই বলেও উল্লেখ করেন তিনি। মোদী এই ধরনের কেলেঙ্কারী মোকাবেলায় সচেতনতার গুরুত্বের উপর জোর দেন।

Blinkit, Zepto-কে সরাসরি চ্যালেঞ্জ, ১০ মিনিটেই পৌঁছে যাবে অর্ডার, Amazon-এর দুরন্ত উদ্যোগ

কেন্দ্রীয় সরকারের পদক্ষেপ
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (MHA) ডিজিটাল অ্যারেস্ট এবং সাইবার জালিয়াতির ক্ষেত্রে বড় পদক্ষেপ নিয়েছে। MHA-এর I4C শাখার নির্দেশ অনুসরণ করে, ১৭ হাজারের বেশি হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট ব্লক করা হয়েছে, যার বেশিরভাগ নম্বর ছিল কম্বোডিয়া, মায়ানমার, লাওস এবং থাইল্যান্ডের।

সাইবার জালিয়াতি ও ডিজিটাল গ্রেফতারের ঘটনা প্রতিদিনই প্রকাশ্যে আসছে। এই ঘটনায় লাখ লাখ টাকা প্রতারণার ঘটনা ঘটছে। সাইবার জালিয়াতি নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

এজেন্সির তদন্ত ও ব্যবস্থা
দীর্ঘদিন ধরে, এজেন্সিগুলো কম্বোডিয়া, মায়ানমার এবং লাওস থেকে ডিজিটাল অ্যারেস্ট এবং সাইবার জালিয়াতি সংক্রান্ত তদন্ত করে আসছিল। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টগুলি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে ৫০ শতাংশেরও বেশি ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে খোলা হয়েছিল।

সরকার এই জালিয়াতি হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টগুলি শনাক্ত করতে AI প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে৷ দেশের বিভিন্ন রাজ্যের পুলিশ বাহিনীও এই অভিযান চালাতে কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলিকে সাহায্য করেছে। এটি প্রথমবার নয় যে ভারতীয় এজেন্সি সাইবার জালিয়াতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। এর আগে, স্ক্যাম রোধ করার জন্য একই রকম প্রচেষ্টায় স্কাইপ অ্যাকাউন্টগুলি ব্লক করা হয়েছিল। এই হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টগুলি ব্লক করা সাইবার জালিয়াতি নেটওয়ার্কে আরেকটি বড় ধাক্কা। 

cyber crime
Advertisment