scientists discover new ninth Planet: নতুন গ্রহ আবিষ্কারে অবাক করা কৃতিত্ব বিজ্ঞানীদের, পৃথিবীর মত এখানেও মিলবে প্রাণের সন্ধান?
মহাকাশ নিয়ে অনন্ত গবেষণা চলছে। আর এই গবেষণায় এবার বিরাট সাফল্য বিজ্ঞানীদের। সম্প্রতি একটি নতুন গ্রহ আবিষ্কার করে তামাম বিশ্ববাসীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। নবম এই গ্রহেও কি জীবনের কোন সম্ভাবনা আছে? চলুন জেনে নেওয়া যাক আজকের এই প্রতিবেদনে।
আরও পড়ুন- নিজের এলাকায় 5G নেটওয়ার্ক কভারেজ পরীক্ষা করুন এই সহজ পদ্ধতিতে
জ্যোতির্বিজ্ঞানের জগতে বিরাট আবিষ্কার। প্লুটোর পর নবম গ্রহ আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা। তাইওয়ান, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে রেকর্ড করা তথ্য ব্যবহার করে এই গ্রহটি আবিষ্কার করেছেন। নবম গ্রহের অস্তিত্বের সম্ভাবনা ২০১৬ সালে প্রথম প্রকাশ করা হয়েছিল। জানা গিয়েছে, সূর্য থেকে এই নবম গ্রহের দূরত্ব ৪৬.৫ বিলিয়ন থেকে ৬৫.১ বিলিয়ন মাইল। যেহেতু এই গ্রহটি সূর্য থেকে অনেক দূরে, তাই বিজ্ঞানীদের অনুমান এই গ্রহে কেবলমাত্র বরফে ঢাকা।
আরও পড়ুন- দারুণ শক্তিশালী, দুর্দান্ত সাশ্রয়ী! দেশের টপ ১২ এসির তালিকা থেকে বেছে নিন নিজের জন্য সেরাটি
নবম এই গ্রহের তাপমাত্রা -৩৬৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট থেকে -৪০৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট বলে অনুমান বিজ্ঞানীদের। এই গ্রহের ভর ১৭টি পৃথিবীর সমান। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই গ্রহটি আকারে ইউরেনাস বা নেপচুনের সমান। যদি এখানে জল পাওয়া যায়, তবে তা ভূপৃষ্ঠের গভীরে, গ্রহের কেন্দ্রস্থলের কাছে পাওয়া যাওয়ার একটা সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেন নি বিজ্ঞানীরা।
জ্যোতির্বিদ্যায় আরও এক 'বিস্ময়কর' অধ্যায়ের সূচনা। বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এমন একটি গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন, যা আমাদের সৌরজগতের সম্ভবত নবম গ্রহ । দীর্ঘ ৪০ বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করে এই নতুন গ্রহের অস্তিত্বের প্রমাণ পেয়েছেন তাইওয়ান, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়ার গবেষকেরা। ২০১৬ সালে প্রথম এই ‘নবম গ্রহ’-এর সম্ভাবনার কথা ওঠে। এবার আরও গভীর অনুসন্ধানে ১৩টি সম্ভাব্য গ্রহের তালিকা তৈরি হয়েছে, যার মধ্যে একটি গ্রহে প্রাণের সম্ভাবনা থাকতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। সূর্য থেকে এই গ্রহের দূরত্ব প্রায় ৪৬.৫ বিলিয়ন থেকে ৬৫.১ বিলিয়ন মাইল। এত দূরে অবস্থানের কারণে এটি সূর্যের চারপাশে ঘুরতে সময় নেয় প্রায় ২৫,০০০ বছর। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো—এই গ্রহটি সম্পূর্ণ বরফে ঢাকা।
আরও পড়ুন- আপনার ব্যাংকে মোট জমার উপর কত টাকা বিমার সুবিধা পাবেন? ৯৯% মানুষই এটা জানেন না
এই নবম গ্রহটির ভর পৃথিবীর তুলনায় প্রায় ১৭ গুণ বেশি এবং আকারে এটি ইউরেনাস বা নেপচুনের মতো। বিজ্ঞানীরা বলছেন, যদি এই গ্রহে জল থেকে থাকে, তাহলে তা হতে পারে বরফের নীচে গভীরে, গ্রহের অভ্যন্তরে। এছাড়াও, যেহেতু সূর্যের আলো এখানে পৌঁছাতে পারে না, তাই সম্ভাব্য প্রাণকে শক্তির জন্য খুঁজে নিতে হবে বিকল্প উৎস।
এই আবিষ্কার ভবিষ্যতের মহাকাশ গবেষণার এক নতুন দিক উন্মোচন করতে পারে। তবে এখনই নিশ্চিত করে কিছু জানান নি বিজ্ঞানীরা। গবেষণা চলছে।