ভারতে ইন্টারনেট ব্যবহারের চাহিদা বেশি। বর্তমানের মত একই হারে যদি ইন্টারনেট ব্যবহার হতে থাকে তাহলে ২০২৪ সালে রেকর্ড জায়গা করে নেবে ভারত। এরিকসন তাদের গবেষণায় দাবি করেছে আগামী ছয় বছরে প্রায় ১.২ বিলিয়ান ভারতবাসী স্মার্টফোন ব্যবহার করবেন। যার নেপথ্যে থাকবে ফাইভ জি। ঠিক যেমনটা ফোর জি ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছিল। ফোর জি সাপোর্টেড ফোন কেনা ধুম লেগেছিল। যার রেশ আজও অব্যাহত।
স্মার্টফোন ব্যবহারের সংখ্যা প্রায় ১০ গুণ বেড়েছে গত বছরের তুলনায়। এরিকশনের CAGR সমীক্ষায় জানা গেছে ২০১৮ সালে প্রায় ১.২ বিলিয়ন স্মার্টফোন ব্যবহার করলে তা ২০২৪ সালে গিয়ে পৌছাবে ১.৪২ বিলিয়নে। বিশ্বব্যপী যে সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে ৭.২ বিলিয়ন।
আরও পড়ুন: অনলাইন জালিয়াতিতে সেরা চারের তালিকায় ভারত, কাঠগড়ায় ডিজিটাল লেনদেন
চলতি বছরের গত তিনমাসে দ্বিতীয় স্থানে পৌছেছে ইন্টারনেট ব্যবহার। সমান তালে বেড়েছে মোবাইল ব্যবহারও। বিশ্বব্যাপী, ২০১৮ সালের তিন মাসে ১২০ মিলিয়ন নতুন স্মার্টফোন সাবস্ক্রিপশন করা হয়েছে। যার মধ্যে চীনে ৩৭ মিলিয়ন এবং ইন্দোনেশিয়ায় ১৩ মিলিয়ন নতুন সাবস্ক্রিপশন হয়েছে।
В новом отчете #Ericsson Mobility Report названы ключевые места, где 5G-покрытие может улучшить качество МШПД: https://t.co/igdFYaLGGH pic.twitter.com/flPoys67go
— Ericsson RU & CIS (@ericsson_ru) November 27, 2018
অনলাইন ভিডিও দেখার প্রবণতা বেড়েছে প্রবলাকারে। কাজেই খরচ হচ্ছে প্রচুর পরিমাণ ইন্টারনেটের। বর্তমানে স্মার্টফোন গুলির রেজোলিউশনও বেশ উন্নত মানের, একই সঙ্গে মান বেড়েছে ভিডিও কোয়ালিটির। যার ফলে ইন্টারনেট খরচও বেড়েছে। ২০২৪ সালে প্রতিমাসে প্রায় ৬ জিবি ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০২৪ সালের মধ্যেই বহুল পরিমাণে ব্যবহার শুরু হয়ে যাবে ফাইভ জি নেটওয়ার্ক। যার ফলে ইন্টারনেট খরচের মানও বেড়ে যাবে। যার ফলে ৫৫ শতাংশ নতুন ফোন সাবস্ক্রিপশন বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
Get all the Latest Bengali News and West Bengal News at Indian Express Bangla. You can also catch all the Technology News in Bangla by following us on Twitter and Facebook
Web Title: