Top 5 Most Dangerous Indian Drones: সবচেয়ে 'ভয়ঙ্কর', ভারতের হাতে রয়েছে পাঁচ 'শক্তিশালী ড্রোন'! শক্তিতে বুক কাঁপছে চিন-পাকিস্তানের

Top 5 Most Dangerous Indian Drones: ইরান ও ইজরায়েলের মধ্যে চলমান উত্তেজনা আবহে আবারও বিশ্বজুড়ে 'ড্রোন প্রযুক্তির' ব্যবহার নিয়ে আলোচনা বাড়ছে।

Top 5 Most Dangerous Indian Drones: ইরান ও ইজরায়েলের মধ্যে চলমান উত্তেজনা আবহে আবারও বিশ্বজুড়ে 'ড্রোন প্রযুক্তির' ব্যবহার নিয়ে আলোচনা বাড়ছে।

author-image
IE Bangla Tech Desk
New Update
top-5-most-dangerous-indian-drones

ভারতের হাতে ৫টি 'বিপজ্জনক ড্রোন'

Top 5 Most Dangerous Indian Drones: ভারতের হাতে ৫টি 'বিপজ্জনক ড্রোন'। যেগুলি শত্রুদেশকে নিমেষে গুঁড়িয়ে দিতে সক্ষম, শক্তিতে বুক কাঁপছে চিন-পাকিস্তানের  

Advertisment

ইরান ও ইজরায়েলের মধ্যে চলমান উত্তেজনা আবহে আবারও বিশ্বজুড়ে 'ড্রোন প্রযুক্তির' ব্যবহার নিয়ে আলোচনা বাড়ছে।  ইজরায়েলের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে, ইরান ১৫০ টিরও বেশি ড্রোন হামলা চালিয়েছে। প্রচলিত ক্ষেপণাস্ত্রের মতোই আজকালকার দিনে যুদ্ধে ড্রোনগুলি বিশেষ ভূমিকা পালন করছে। এই UAV এখন নজরদারির পাশাপাশি সরাসরি আক্রমণের জন্যও যুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে। 

প্রিমিয়াম সেগমেন্টে ঝড় তুলে দাপট Royal Enfield থেকে Hero Xtreme 

ভারতও এই প্রযুক্তিতে পিছিয়ে নেই। পাকিস্তানের সাথে উত্তেজনার সময়, ভারত তার আধুনিক ড্রোন দিয়ে অনেক শত্রু UAV আকাশে ধ্বংস করেছে। ভারতের কাছে অনেক ধরণের মারাত্মক এবং উন্নত ড্রোন রয়েছে যা নজরদারি এবং আক্রমণ উভয়ের জন্যই ব্যবহৃত হয়। আসুন জেনে নিই ভারতের হাতে থাকা ৫টি সবচেয়ে শক্তিশালী ড্রোন সম্পর্কে যা শত্রুদেশের বুক কাঁপিয়ে দেবে।

Advertisment

খেলা ঘোরালো BSNL! ৩৬৫দিনের বৈধতার সঙ্গে পান ৬০০জিবি ডেটা, ঘুম উড়েছে Jio-Airtel-এর

HAROP ড্রোন
ইসরায়েল অ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজের তৈরি এই ড্রোনটি ভারতের সামরিক বহরে বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে। এর বিশেষত্ব হল এটি শত্রুর রাডার সিস্টেম শনাক্ত করে লক্ষ্যবস্তুতে নিজেই বিস্ফোরণ ঘটায়। এটি ৯ ঘন্টা উড়তে পারে এবং প্রায় ৫০০ কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত আঘাত হানতে সক্ষম। ২৩ কেজি পর্যন্ত অস্ত্র বহন করার ক্ষমতা সম্পন্ন এই ড্রোনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে এবং ম্যানুয়ালি উভয়ভাবেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এর গতি প্রতি ঘন্টায় ৪০০ কিলোমিটার।

হেরন মার্ক ২
ভারত ২০২৩ সালে ইজরায়েলের কাছ থেকে এই ড্রোনটি কিনেছিল। এটি আকাশ থেকে মাটিতে শত্রুর প্রতিটি গতিবিধির উপর নজর রাখতে পারে এবং প্রয়োজনে আক্রমণও করতে পারে। এর উড়ানের পরিসর ৩০০০ কিলোমিটার এবং এটি ২৪ ঘন্টা বাতাসে ভেসে থাকতে  পারে। এটি সিন্থেটিক অ্যাপারচার রাডার, EO/IR ক্যামেরা এবং লেজার ডিজাইনার দিয়ে সজ্জিত যাতে এটি সঠিকভাবে লক্ষ্যবস্তু করতে পারে। এর গতি প্রতি ঘন্টায় ২৭৭ কিমি এবং পেলোড ক্ষমতা ৪৯০ কেজি।

কামিকাজে ড্রোন
এটি ভারতের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি আত্মঘাতী ড্রোন যা ন্যাশনাল অ্যারোস্পেস ল্যাবরেটরিজ তৈরি করেছে। এর দৈর্ঘ্য ২.৮ মিটার এবং ডানার বিস্তার ৩.৫ মিটার। এটি ১৮০ কিমি/ঘন্টা বেগে উড়তে পারে এবং ১০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ভ্রমণ করতে পারে। এটিতে ৩০ হর্সপাওয়ার ইঞ্জিন রয়েছে এবং এটি ২৫ কেজি পর্যন্ত বিস্ফোরক বহন করতে পারে। এটি এমন একটি ড্রোন যেটি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করার সাথে সাথে নিজে বিস্ফোরিত হয়। এটির আকার যেমন ছোট, তেমনই শত্রুর দেশকে  মারাত্মক আঘাত হানতে সক্ষম এই ড্রোন। 

হার্মিস ৯০০
এই ড্রোনটি ভারতের নিরাপত্তার একটি প্রধান অংশ হয়ে উঠেছে। এটি ৩০,০০০ ফুট উচ্চতায় ৩০ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে উড়তে পারে। এর বিশেষত্ব হল হাই রেজোলিউশনের ছবি তোলা এবং লক্ষ্যবস্তু সঠিকভাবে শনাক্ত করা। 

MQ-9 রিপার
আমেরিকান প্রযুক্তিতে তৈরি MQ-9 রিপারকে বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক ড্রোনগুলির মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি গুপ্তচরবৃত্তি, নজরদারি এবং আক্রমণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই ড্রোনটি ৫০,০০০ ফুট উচ্চতা পর্যন্ত উড়তে পারে এবং এর পরিসীমা প্রায় ১৯০০ কিলোমিটার। এর গতি প্রতি ঘন্টায় ৪৮২ কিলোমিটার এবং পেলোড ক্ষমতা ১৭০১ কেজি। এছাড়াও, এর ওজন ২২২৩ কেজি।

সবচেয়ে সস্তা ইলেকট্রিক স্কুটার! Ola-Bajaj-কে বিরাট টেক্কা,বাজারে দাপট দেখাচ্ছে এই সেরা ব্র্যান্ড

Drone Attack Drone