Electric Scooter: বর্তমানে ভারতের শহর ও মফস্বলে ইলেকট্রিক স্কুটারের জনপ্রিয়তা চোখে পড়ার মতো। বিশেষ করে জ্বালানির ক্রমবর্ধমান দাম ও দূষণমুক্ত পরিবেশের প্রতি আগ্রহের কারণে অনেকেই এখন ই-স্কুটারকে বেছে নিচ্ছেন। একথা মাথায় রেখে Warivo Motors বাজারে এনেছে তাদের সাশ্রয়ী ও ফিচার-সমৃদ্ধ মডেল Warivo Neo, যা শহরে দৈনিক যাতায়াতের জন্য একেবারে আদর্শ।
Warivo Neo-এর ডিজাইন যথেষ্ট সিম্পল এবং স্টাইলিশ। এতে রয়েছে আধুনিক LED হেডলাইট, ডিজিটাল স্পিডোমিটার এবং আরামদায়ক সিট ও হ্যান্ডেলবার। ফলে একজন বয়স্ক, নারী এবং নতুন চালকদের জন্য এই স্কুটার সহজেই ব্যবহারযোগ্য।
আরও পড়ুন- চিমনির সাকশন পাওয়ার কত হওয়া উচিত? জানেন না ৯০% মানুষই
এই স্কুটারটিতে রয়েছে 250W ক্ষমতার BLDC হাব মোটর এবং একটি ডিট্যাচেবল লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি, যা সম্পূর্ণ চার্জ হতে সময় নেয় প্রায় ৪-৫ ঘণ্টা। একবার চার্জে এটি ৬০-৭০ কিমি পর্যন্ত চালাতে সক্ষম।
আরও পড়ুন- Redmi, Nothing, Vivo, Samsung ছেড়ে কেন কিনবেন Oppo Reno সিরিজ? জানুন ৫সেরা পয়েন্ট
Warivo Neo-এর সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ২৫ কিমি। যার ফলে এটি নন-রেজিস্ট্রেশন ক্যাটাগরিতে পড়ে। অর্থাৎ, চালানোর জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স বা আরসির প্রয়োজন নেই। যাঁরা নতুন চালক, তাঁদের জন্য এটা বিশাল সুবিধা।
আরও পড়ুন- ল্যাপটপের সব চেয়ে বড় সেল! প্রিমিয়াম সিরিজে পান সর্বাধিক ছাড়
Warivo Neo-তে সুরক্ষার জন্য রয়েছে ফ্রন্ট ডিস্ক ও রিয়ার ড্রাম ব্রেক, যা দ্রুত এবং নিরাপদ ব্রেকিং নিশ্চিত করে। স্কুটারটিতে আরও আছে অ্যান্টি-থেফ্ট অ্যালার্ম, রিমোট লকিং, রিভার্স মোডের মত সব আধুনিক সুবিধা।
আরও পড়ুন- ফ্ল্যাগশিপ সেগমেন্টে পেতে চান দুর্দান্ত পারফরমেন্স,Nothing Phone 3 নাকি iQOO 13 কোনটি আপনার জন্য সেরা?
এই দুর্দান্ত স্কুটারটির মূল্য মাত্র ৩৯,০০০ টাকা। রাজ্যভেদে ভিন্ন হতে পারে। সরকারি সাবসিডি পাওয়া গেলে এই দাম আরও কমে যেতে পারে। এটি Warivo-এর অফিসিয়াল ডিলারশিপ ও কিছু অনলাইন সাইটে পাওয়া যাচ্ছে।
এই স্কুটার কেন কিনবেন? ১ চার্জে ৭০ কিমি পর্যন্ত রেঞ্জ। রেজিস্ট্রেশন বা লাইসেন্স ছাড়াই চালানো যাবে। আধুনিক ফিচার এবং সুরক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে এতে। দাম মাত্র ৩৯ হাজার টাকা। পরিবেশবান্ধব এবং রক্ষণাবেক্ষণ খরচ কম। যদি আপনি কম খরচে স্টাইলিশ ও পরিবেশবান্ধব ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে Warivo Neo হতে পারে আপনার সেরা চয়েস।