New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2020/08/Screenshot_2020-08-09-12-16-26-063_com.mi_.globalbrowser_copy_759x422.jpg)
ডাইভ দেওয়ায় তার কোনো প্রথাগত শিক্ষা নেই। তবে অন্যদের ডাইভ দিতে দেখেই ব্যাপারটা অনেকটা আয়ত্তে এনে ফেলেছে।
ঘাড় ভেঙে জলে পড়ে গিয়েছিলেন বাবা। তাঁকে বাঁচিয়েই এখন হিরোর মর্যাদা পাচ্ছে আসিয়া উইলিয়ামস। ৯ বছরের আসিয়া বাবা জোস উইলিয়ামসের সঙ্গে শনিবার কোয়ায়েটওয়াটার বিচে গিয়েছিল। সেখানেই ঘটে দুর্ঘটনা।
বাবা জোস সান্তা রোজা সাউন্ডে ঝাঁপ দিতে চেয়েছিলেন ডক থেকে। তবে যতটা ভাবা হয়েছিল ততটা গভীর ছিল না জল। বেশ কিছুক্ষণ পর উপুড় হয়ে জোসকে ভাসতে দেখে আসিয়া।
আরও পড়ুন
১৮ ক্যারাট সোনা, ৩৬০০ হিরে! দুনিয়ার সবথেকে দামি এই মাস্কের দাম চমকে দেবে
সন্দেহ হতেই আসিয়া জলে ঝাঁপ দেয়। কোনো রকমে অসুস্থ বাবাকে টেনে হিঁচড়ে পাড়ে নিয়ে আসতে সক্ষম হয় একরত্তি। দুজনের ওজনের মধ্যে প্রায় ৪৫ কেজির ফারাক। তবে তা তোয়াক্কা না করেই আসিয়া বাবাকে প্রাণে বাঁচিয়ে দেয়।
A 9-year-old Florida boy is being hailed a hero for pulling his father from the water after the man fractured his neck in a diving accident. The father underwent spinal surgery, but is expected to recover. https://t.co/RxOmz8ioJ4
— The Associated Press (@AP) August 6, 2020
Little hero. God bless.
— mona lisa vito (@_monalisavito_) August 6, 2020
there's a news story!! ????
— terry.alex (@terryalexdata) August 6, 2020
So the son pulled him out in the NECK of time?
— Cindy P. (@DividingByZer0s) August 6, 2020
Florida Boy is the hero that this country needs
Florida Man and Florida Woman can't seem to get right
— Ken (@ThunderGawdKen) August 6, 2020
Some good news? Do my eyes deceive me?
I can’t imagine how terrifying that ordeal was for both the son and father. What an incredibly lucky pair.
— Ash ???? (@AshSawyer_) August 6, 2020
Florida boy is much better than Florida man...
— Red Rocks Fan (@redrocks21) August 6, 2020
পাড়ে নিয়ে আসার পর পথচারীরা সাহায্য করেন। জানা যায়, ঝাঁপ দেওয়ার সময়েই ঘাড় ভেঙে গিয়েছিল জোসের। গত সোমবার ফিউশন সার্জারি হয় তাঁর।
তারপরেই সোশ্যাল মিডিয়াই তুমুল চর্চা আসিয়াকে ঘিরে। নেটিজেনরা ধন্য ধন্য করছেন একরত্তিকে নিয়ে। সময়পযোগী দুঃসাহসী না হলে যে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটত, তা ভেবেই শিউরে উঠছেন সবাই।
সংবাদমাধ্যমে পরে আসিয়া জানায়, ডাইভ দেওয়ায় তার কোনো প্রথাগত শিক্ষা নেই। তবে অন্যদের ডাইভ দিতে দেখেই ব্যাপারটা অনেকটা আয়ত্তে এনে ফেলেছে। সংবাদ সংস্থা এপি-কে আসিয়া জানায়, নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাবা সাঁতার দিতে না ওঠার পরেই তার সন্দেহ হয়।
এই খুদেই আপাতত আমেরিকার মিস্টার হিরো।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন