New Update
/indian-express-bangla/media/post_attachments/wp-content/uploads/2022/09/cats-31.jpg)
একটি গরুকে তার মাথায় একটি QR কোড ঝুলিয়ে ঘুরে বেড়াতে দেখা গিয়েছে।
একটি গরুকে তার মাথায় একটি QR কোড ঝুলিয়ে ঘুরে বেড়াতে দেখা গিয়েছে।
ডিজিটাল ইন্ডিয়ায় দ্রুত হারে বাড়ছে ডিজিটাল পেমেন্টে। আগে কেবল বড় শপিং মল অথবা বড় কোন দোকানেই থাকত অনলাইন পেমেন্টের সুবিধা। কিন্তু এখন ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রচার যেমন বেড়েছে, তেমনই রাস্তায় ধারের চায়ের দোকানেও মিলছে অনলাইন মোডে পেমেন্টের সুবধা। দোকানগুলিতে বসানো হয়েছে QR কোড। Paytm, Google Pay, PhonePe এর মতো সমস্ত সংস্থা বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে অনলাইন পেমেন্টের ধারণা। কিন্তু কখনো কি ভেবেছেন এখন গরু বা ষাঁড়ও ডিজিটাল হয়ে যাবে?
আইএএস আধিকারিক অবনীশ শরণ তার টুইটার হ্যান্ডেলে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন যাতে একটি গরুকে তার মাথায় একটি QR কোড ঝুলিয়ে ঘুরে বেড়াতে দেখা গিয়েছে। গরুটির সারা শরীর রঙিন, উজ্জ্বল পোশাকে ঢাকা। যার কারণে দেখা যাচ্ছে, ধর্মীয় বিশ্বাসের নামে গয়াতে চাঁদা আদায় করতে বেরিয়েছে কেউ কেউ। ভিডিওতে গরুকে ডিজিটাল হতে দেখে মানুষজন বলেছেন, এখন খুচরো নেই এমন অজুহাত চলবে না।
ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্রমশ ভাইরাল হচ্ছে যেখানে একটি গরুর মাথায় একটি QR কোড ঝুলতে দেখা গেছে। এই গরুর সাহায্যে ধর্মীয় বিশ্বাসের নামে টাকা তোলার কাজ চলছে, আর মানুষ-জনও খুচরো না থাকার অজুহাত দিতে পারবেন না। তাই গরুর মাথায় কিউআর কোড ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল যাতে লোকজন এখন কোনও অজুহাত না করতে পারেন। অনুদান সংগ্রহের এই অনন্য উপায় ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়েছে।
আরও পড়ুন: < নেশার টাকা না দেওয়ায় বৃদ্ধা মাকে বেধড়ক মার ‘গুণধর’ ছেলের, ভিডিও ভাইরাল হতেই নিন্দার ঝড় >
अब कैश नहीं होने का बहाना नहीं चलेगा. pic.twitter.com/3OGatHhbPw
— Awanish Sharan (@AwanishSharan) August 30, 2022
ভাইরাল ভিডিওতে গরুর মাথায় ঝুলন্ত কিউআর কোড স্ক্যান করে অর্থ প্রদান করতে দেখা গেছে এক ব্যক্তিকে। যা দেখে মানুষ নানা ধরনের প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। আধুনিক ও স্মার্ট ভারতের এত উন্নয়ন কেউ কল্পনাও করতে পারেনি। যেখানে গো-মাতা নিজেই এসে তার কিউআর কোড বলে এবং তার পেমেন্ট দিয়ে চলে যায়। অনেকে ভিডিওটিতে বিভিন্ন মন্তব্য করার পাশাপাশি জিজ্ঞাসা করেছেন যে এই পেমেন্ট মোড থেকে আসা অর্থ সরাসরি ঈশ্বরের অ্যাকাউন্টে যাবে কিনা। একই সঙ্গে কেউ কেউ বলছেন, অর্থসংগ্রহে অনেকেই নিরীহ পশুর সাহায্য নিচ্ছেন।